কৃষি ব্যাংকের ঋণ নিয়ে সফল খামারি রামুর আকরাম হোসেন
নিজস্ব প্রতিনিধি:
আকরাম হোসেন একজন সফল কৃষি উদ্যোক্তা। নিজের জমি থেকে আয় ও কৃষি ব্যাংক রামু উপজেলার গর্জনিয়া শাখা থেকে ঋণ নিয়ে পশু পালন ও মৎস্য চাষ করে এখন তিনি শুধু স্বাবলম্বী হননি শৌখিন জীবনযাপনও করছেন।
গাভী ও ছাগল পালন করে বছরে তিনি কয়েক লাখ টাকা আয় করেছেন তিনি। তার পশু খামারে বর্তমানে উন্নত জাতের ৫৬টি গরু ও ১৫টি ছাগল রয়েছে। তন্মধ্যে গাভী থেকে নিয়মিত দুধ সংগ্রহ করা হয়। পশু পালন ও খামার এলাকা দেখাশুনার জন্য ৪-৫ জন লোক নিয়োগ করেছেন। রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ মৌলভীরকাটা এলাকায় প্রায় ১৬ একর জায়গা জুড়ে তিনি ২০১১ সালে এ খামারটি গড়ে তোলেছেন।
ভবিষ্যতে খামারটি আরো প্রসার করার পরিকল্পনা তার রয়েছে। বিবাহ সূত্রে রামু উপজেলায় ১৯৮০ সাল থেকে বসতি শুরু করেন আকরাম হোসেন (৫৬)। তিনি ২ মেয়ে ও ১ ছেলের জনক।
এ প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে আকরাম হোসেন জানান, মনের মধ্যে একটি উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছিল নিজ থেকে উদ্যোগী হয়ে পশু ও মৎস্য পালন করার। তাই তিনি বহু বছর পূর্বে খামার করার পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামলেও তার পুরোদমে খামার সৃষ্টি হয় ২০১১ সালে। প্রথম দিকে নিজস্ব অর্থায়নে পিএফ ও নিজস্ব ভূমির উপর গড়ে তোলা ‘মক্কা মদিনা ও ফিসারিজ প্রকল্প’’।
অদম্য মনোবল ও কঠোর পরিশ্রমী আকরাম হোসেনের কৃষি খামারের বিষয়টি ২০১১ সালে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের কাছে পৌঁছলে ব্যাংক কতৃপক্ষ জানতে পারেন শুধু মাত্র পর্যাপ্ত অর্থের যোগান না থাকায় তিনি ইচ্ছে থাকা সত্বেও এটিকে বৃহৎ খামার হিসাবে গড়ে তুলতে পারছেন না। তার আক্ষেপের কথা শুনে আর্থিক সহায়তা দিতে এগিয়ে আসে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক রামু উপজেলার গর্জনিয়া শাখা। ১ম দফায় ৩ লক্ষ টাকা ঋণ নিলেও ব্যাংকের সাথে বিশ^স্ততা অর্জন করছেন তিনি। আর এই বৃহৎ পুঁজির যোগান পেয়ে তিনি তিলে তিলে মোট ১৬ একর এলাকায় গড়ে তুলেছেন বিশাল এই খামার। সেখানে পশু পালন ছাড়াও তিনি ৮টি ফিশারিতে মৎস্য চাষ করেছেন।
মক্কা মদিনা ও ফিসারিজ খামারে ঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ডিজিএম নিতাই চন্দ্র রায়, এজিএম নেছার উদ্দিন জাহাঙ্গীর বুধবার আকরাম হোসেন এর খামার পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, যে কেউ এই উদ্যোগ গ্রহণ করলে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক তাকে প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। কারণ এ ধরণের বহুমুখী কৃষি খামার গড়ে উঠলে এলাকার চাহিদা পূরণের পাশাপাশি উদ্যোক্তাও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হন তেমনি কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের বেকারত্ব দূরীকরণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ব্যাংকের ঋণ যথাসময়ে পরিশোধ করায় আগামীতে আকরাম হোসেনের প্রতি ব্যাংকের সুদৃষ্টি অব্যাহত থাকবে বলে তারা জানান।
আমি,সোহেল রানা আমি সিনংগাপুর আজিলাম আট বছর আমি এখন আমি দেশে আছি আমি চায় বাংলাদেশে কিছু করবো আমি একটা গুর ফারাম করবো আমনারা কাছে কি লোন নেয়া জাবে
আমি মামুন। আমার টার্কি মুরগীর খামার। নোয়াখালী বেগমগঞ্জ। আমি খামার আরো বড় করতে চাই।
গরুর খামসর করার জন্য আমি আপনাদের সহোজোগিতা চাই ভোলা চরফ্যাশন
০১৭০৪১৩৪৭৩২