মংডুতে সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে বাংলাদেশ-মায়ানমার পতfকা বৈঠক আজ

 1

পার্বত্যনিউজ রিপোর্ট:

বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে আজ ৫ জুন বৃহস্পতিবার মায়ানমারের মংডু টাউনশীপে সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ এক পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে । সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে এ পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেবেন কক্সবাজারের সেক্টর কমান্ডার কর্নেল খন্দকার ফরিদ হাসান ।

 

 

ওই পতাকা বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন,নাইক্ষ্যংছড়ি ৩১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল সফিকুর রহমান, রামুর ৫০ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল তাইয়ুমুর কায়কোবাদ, কক্সবাজারের ১৭ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল খন্দকার সাইফুল আলম, টেকনাফ ৪২ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল আবু জার আল যাহিরসহ পদস্থ কর্মকর্তারা ।

ওই বৈঠকে গত ২৮ মে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দৌছড়ি সীমান্ত এলাকায় বিজিবি সদস্য মিজানুর রহমান নিহত হওয়ার বিষয় এবং তার সাথে লুট হওয়া ১টি এস.এমজি, ৪টি ম্যাগজিন ও ১২০ রাউন্ড গোলাবারুদের বিষয় মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সাথে আলাপ হবে বিজিবি সূত্রে জানা যায়।

এদিকে গতকাল ৪ জুন সন্ধ্যা ৬.০০ ঘটিকায়ও নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তের অবস্থা অস্থিতিশীল ছিল । এদিন সীমান্ত এলাকার বর্তমান অবস্থা পরিদর্শন করেন বান্দরবানের ৬৯ পদাতিক বিগ্রেডের বিগ্রেড কর্মান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নকিব আহমদ ।

গত ৩ জুন রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে বিজিবি সদস্য নায়েক মিজানুর রহমানের লাশ দাফনের রেশ কাটঁতে না কাটঁেতই নাইক্ষংছড়ি সদর ইউনিয়নের পর্দানঝিরি ও জামছড়ির মিয়ানমার সীমান্ত থেকে গোলাবর্ষণ হয়। ওই সময় মুহু মুহু গোলাবর্ষণে এলাকার জনগণ দিগিবিদিক হয়ে বাড়ি-ঘর ছেড়ে নিরাপদে আশ্রয় নেয়। ঘটনার পর পরই নাইক্ষংছড়ির জামছড়ির এলাকা জনশূন্য হয়ে পড়ে।

এদিকে লেমুছড়ি সীমান্তে বসবাসকারী মোঃ আব্দুলসহ বেশ কয়েকজন জানান, গতকাল বুধবার ৫টা ৩০ মিনিটের সময় লেমুছড়ির বাহিরমাঠ এলাকার ৫০ নং সীমান্ত পিলার এলাকার ওপারে মিয়ানমারের বিজিপি একটি মর্টার সেল নিক্ষেপ করেন। মর্টার সেলের বিকট শব্দে লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এলাকার লোকজন ভয়ে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য এদিক-ওদিকে ছোটাছুটি শুরু করে। তারা আরো জানান, মর্টার সেল নিক্ষেপের পর ৫০ নং সীমান্ত পিলার এলাকায় টহলরত বিজিবি সদস্যরা বাঙ্কারের অবস্থান নিয়ে কড়া প্রহরায় রয়েছে। তবে বিষয়টি বিজিবি অস্বীকার করেন। এছাড়াও বুধবার সকাল ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত ৪৮ নং সীমান্ত পিলার এলাকার ওপারে মিয়ানমার অংশে বিজিপি কয়েক দফায় গুলিবর্ষণ ও ৪টি মর্টার সেল নিক্ষেপের শব্দ শুনতে পান স্থানীয়রা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ জুন রাত সাড়ে ৮টার পর থেকেই গতকাল বুধবার বিকাল পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টার পর পর ৫০,৪২ ও ৪৮ নং সীমান্ত পিলার এলাকায় মিয়ানমারের অংশে বিজিপি গুলিবর্ষণ ও মর্টার সেল নিক্ষেপ করে যাচ্ছে। সীমান্তে লোকজন আরো জানান, নাইক্ষংছড়ি সদর ইউনিয়নের পর্দানঝিরি, জামছড়ি, বাহির মাঠ, লেমুছড়ি, বান্ডুলিয়া সীমান্তে মিয়ানমার অংশে ব্যাপক গুলিবর্ষণ ও মর্টার সেল নিক্ষেপের শব্দ তারা শুনতে পায়। তারা জানান, বিজিপি কর্তৃক প্রায় ১০টিরও বেশি মর্টার সেল নিক্ষেপের শব্দ শুনতে পান। এদিকে বিজিপি কর্তৃক এই গোলাবর্ষণের খবর বিজিবি বা স্থানীয় গোয়েন্দা সূত্র সাংবাদিকদের কাছে স্বীকার করেনি, কিম্বা কখনো স্বীকার করলেও বলেছে তা মিয়ানমার অংশে হয়েছে।

এদিকে মায়ানমার তাদের কাউয়ার বিল বিজিবি হেডকোয়ার্টার থেকে ওয়ালিদং বিজিপি ক্যাম্প, টাইগার পাস, ৪ নং সার্ব ক্যাম্প, বানডোলা ১সেক্টরের সার্ব ক্যাম্প, আমতলী, রাইবনিয়া, অংচা বেরে ক্যাম্পে ২০০ জন করে কমান্ডো (সেনা ) বাহিনী ও অতিরক্তি বিজিপি মোতায়েন করেছে । তারা মর্টার সেল ও অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে জিরো পয়েন্ট এলাকায় অবস্থান করছে । গতকাল ৪ জুন বিকাল ৪টায় ৪২ ও ৪৩ নং সীমান্ত পিলার এলাকায় ও গুলাবর্ষণ হয় বলে স্থানীয় সূত্রে জানা যায় । এছাড়া ৫০,৫১,৫২ সীমান্ত পিলারের বিপরীতে বিজিপি বাংকার খুঁড়েছে বলে জানা যায়। তবে বিজিবি সীমান্তে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করেছে।

৪ জুন বুধবার দুপুর ২টায় ৪৫-৪৬ সীমান্ত পিলার এলাকা জামছড়ি ও পর্দানঝিরির ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাফায়াৎ মুহাম্মদ শাহেদুল ইসলাম । তিনি ওই এলাকা পরিদর্শনকালে বলেন, সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক । সীমান্তে বিজিবি সর্তক অবস্থায় আছে । যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিজিবি প্রস্তুুত । এলাকার লোকজন ঘরে ফিরে গেছে এবং তিনি এই পরিস্থিতিতে প্রশাসন এলাকাবাসীর পাশে আছেন বলে জানান ।

সকালে ৩১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল সফিকুর রহমান পর্দানঝিরি ও জামছড়ি এলাকা পরিদর্শন করেন । তিনি স্বাভাবিক অবস্থা বিরাজ করছে বলে জানান । এদিকে ৩১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন (বিজিবি)’র আশারতলীর বিওপি’র ইনচার্জ মেজর আফজাল জানান,সীমান্তের টহল বাড়ানো হয়েছে । সীমান্তে বিজিবি এখন পূর্বের চেয়ে বেশি তৎপর । যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুুত । রুটিন ওয়ার্কের বাহিরে ও টহল জোরদার করা হয়েছে ।

  ’প্রসঙ্গত, গত ২৮ মে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দৌছড়ি সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল টিমকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে বিজিপি। সেই সময় নিখোঁজ হন নায়েক  মিজানুর রহমান। তাকে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী ধরে নিয়ে গেছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে এ ঘটনায় মায়ানমারের রাষ্ট্রদূত উ মায়ো মিন্টথানকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছিল। একই সঙ্গে সীমান্তরক্ষীদের কাছে আটক বিজিবির নায়েক মিজানুর রহমানকে অতি দ্রুত ছেড়ে দেয়ারও দাবি জানানো হয়। এরপর শুক্রবার নিখোঁজ বিজিবি সদস্য মিজানুর রহমানকে ফিরিয়ে দিতে বিজিবি ও মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তবে কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয় বৈঠক। এরপরই নাইক্ষ্যংছড়ির দোছাড়ি সীমান্তে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। শনিবার বিকালে বিজিবি সদস্য নায়েক মিজানুর রহমানের মরদেহ মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী ৫২ সিমান্ত পিলার পাইনছড়ি এলাকা দিয়ে ফেরত দেয় । ফেরত দেয়নি নায়েক মিজানুর রহমানের সাথে লুট হওয়া ১টি এস.এমজি, ৪টি ম্যাগজিন ও ১২০ রাউন্ড গোলাবারুদ । ওইদিন মায়ানমার সীমান্ত রক্ষী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) ৫জুন পতাকা বৈঠকে ওই অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেরত দেবে বলে জানায়।

 

লেমুছড়ি সীমান্তে বসবাসকারী মোঃ আব্দুলসহ বেশ কয়েকজন জানান, গতকাল বুধবার ৫টা ৩০ মিনিটের সময় লেমুছড়ির বাহিরমাঠ এলাকার ৫০ নং সীমান্ত পিলার এলাকার ওপারে মিয়ানমারের বিজিপি একটি মর্টার সেল নিক্ষেপ করেন। মর্টার সেলের বিকট শব্দে লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এলাকার লোকজন ভয়ে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য এদিক-ওদিকে ছোটাছুটি শুরু করে। তারা আরো জানান, মর্টার সেল নিক্ষেপের পর ৫০ নং সীমান্ত পিলার এলাকায় টহলরত বিজিবি সদস্যরা বাঙ্কারের অবস্থান নিয়ে কড়া প্রহরায় রয়েছে। তবে বিষয়টি বিজিবি অস্বীকার করেন। এছাড়াও বুধবার সকাল ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত ৪৮ নং সীমান্ত পিলার এলাকার ওপারে মিয়ানমার অংশে বিজিপি কয়েক দফায় গুলিবর্ষণ ও ৪টি মর্টার সেল নিক্ষেপের শব্দ শুনতে পান স্থানীয়রা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ জুন রাত সাড়ে ৮টার পর থেকেই গতকাল বুধবার বিকাল পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টার পর পর ৫০,৪২ ও ৪৮ নং সীমান্ত পিলার এলাকায় মিয়ানমারের অংশে বিজিপি গুলিবর্ষণ ও মর্টার সেল নিক্ষেপ করে যাচ্ছে। সীমান্তে লোকজন আরো জানান, নাইক্ষংছড়ি সদর ইউনিয়নের পর্দানঝিরি, জামছড়ি, বাহির মাঠ, লেমুছড়ি, বান্ডুলিয়া সীমান্তে মিয়ানমার অংশে ব্যাপক গুলিবর্ষণ ও মর্টার সেল নিক্ষেপের শব্দ তারা শুনতে পায়। তারা জানান, বিজিপি কর্তৃক প্রায় ১০টিরও বেশি মর্টার সেন নিক্ষেপের শব্দ শুনতে পান। – See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/06/05/183847.php#sthash.9Pkb94uv.dpuf
লেমুছড়ি সীমান্তে বসবাসকারী মোঃ আব্দুলসহ বেশ কয়েকজন জানান, গতকাল বুধবার ৫টা ৩০ মিনিটের সময় লেমুছড়ির বাহিরমাঠ এলাকার ৫০ নং সীমান্ত পিলার এলাকার ওপারে মিয়ানমারের বিজিপি একটি মর্টার সেল নিক্ষেপ করেন। মর্টার সেলের বিকট শব্দে লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এলাকার লোকজন ভয়ে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য এদিক-ওদিকে ছোটাছুটি শুরু করে। তারা আরো জানান, মর্টার সেল নিক্ষেপের পর ৫০ নং সীমান্ত পিলার এলাকায় টহলরত বিজিবি সদস্যরা বাঙ্কারের অবস্থান নিয়ে কড়া প্রহরায় রয়েছে। তবে বিষয়টি বিজিবি অস্বীকার করেন। এছাড়াও বুধবার সকাল ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত ৪৮ নং সীমান্ত পিলার এলাকার ওপারে মিয়ানমার অংশে বিজিপি কয়েক দফায় গুলিবর্ষণ ও ৪টি মর্টার সেল নিক্ষেপের শব্দ শুনতে পান স্থানীয়রা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ জুন রাত সাড়ে ৮টার পর থেকেই গতকাল বুধবার বিকাল পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টার পর পর ৫০,৪২ ও ৪৮ নং সীমান্ত পিলার এলাকায় মিয়ানমারের অংশে বিজিপি গুলিবর্ষণ ও মর্টার সেল নিক্ষেপ করে যাচ্ছে। সীমান্তে লোকজন আরো জানান, নাইক্ষংছড়ি সদর ইউনিয়নের পর্দানঝিরি, জামছড়ি, বাহির মাঠ, লেমুছড়ি, বান্ডুলিয়া সীমান্তে মিয়ানমার অংশে ব্যাপক গুলিবর্ষণ ও মর্টার সেল নিক্ষেপের শব্দ তারা শুনতে পায়। তারা জানান, বিজিপি কর্তৃক প্রায় ১০টিরও বেশি মর্টার সেন নিক্ষেপের শব্দ শুনতে পান। – See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/06/05/183847.php#sthash.9Pkb94uv.dpuf
গতকাল বুধবার ৫টা ৩০ মিনিটের সময় লেমুছড়ির বাহিরমাঠ এলাকার ৫০ নং সীমান্ত পিলার এলাকার ওপারে মিয়ানমারের বিজিপি একটি মর্টার সেল নিক্ষেপ করেন। মর্টার সেলের বিকট শব্দে লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এলাকার লোকজন ভয়ে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য এদিক-ওদিকে ছোটাছুটি শুরু করে। তারা আরো জানান, মর্টার সেল নিক্ষেপের পর ৫০ নং সীমান্ত পিলার এলাকায় টহলরত বিজিবি সদস্যরা বাঙ্কারের অবস্থান নিয়ে কড়া প্রহরায় রয়েছে। তবে বিষয়টি বিজিবি অস্বীকার করেন। এছাড়াও বুধবার সকাল ৭টা থেকে ৮টা পর্যন্ত ৪৮ নং সীমান্ত পিলার এলাকার ওপারে মিয়ানমার অংশে বিজিপি কয়েক দফায় গুলিবর্ষণ ও ৪টি মর্টার সেল নিক্ষেপের শব্দ শুনতে পান স্থানীয়রা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ জুন রাত সাড়ে ৮টার পর থেকেই গতকাল বুধবার বিকাল পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টার পর পর ৫০,৪২ ও ৪৮ নং সীমান্ত পিলার এলাকায় মিয়ানমারের অংশে বিজিপি গুলিবর্ষণ ও মর্টার সেল নিক্ষেপ করে যাচ্ছে। সীমান্তে লোকজন আরো জানান, নাইক্ষংছড়ি সদর ইউনিয়নের পর্দানঝিরি, জামছড়ি, বাহির মাঠ, লেমুছড়ি, বান্ডুলিয়া সীমান্তে মিয়ানমার অংশে ব্যাপক গুলিবর্ষণ ও মর্টার সেল নিক্ষেপের শব্দ তারা শুনতে পায়। তারা জানান, বিজিপি কর্তৃক প্রায় ১০টিরও বেশি মর্টার সেন নিক্ষেপের শব্দ শুনতে পান। মুহূর্তে মুহূর্তে গুলিবর্ষণের ঘটনায় এলাকার জনগণ দিগি¦দিক হয়ে বাড়ি-ঘর ছেড়ে নিরাপদে আশ্রয় নেয়। ঘটনার পরপরই নাইক্ষংছড়ির জামছড়ির এলাকা জনশূন্য হয়ে পড়ে। – See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/06/05/183847.php#sthash.9Pkb94uv.dpuf
Print Friendly, PDF & Email
ঘটনাপ্রবাহ: নাইক্ষ্যংছড়ি, পার্বত্যনিউজ, বাংলাদেশ-মায়ানমার
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন