এবার না করলো ভারত
ডেক্স নিউজ: বাংলাদেশসহ কয়েকটি রাষ্ট্রেকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া ঋণসহায়তা দিবে না ভারত। শনিবার দেশটির ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস – এর ‘ইন্ডিয়া স্লো অন ফরেন এইড’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশকে ১০ কোটি ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি থেকে শুরু করে আফ্রিকায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য ভারত অর্থ সহযোগিতার যে প্রতিশ্রুতিসমূহ দিয়েছিল, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে দেশটি অপারগ।
ভারতের পররাষ্ট্র বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বিষয়টি স্পষ্ট করেছে। শুক্রবার তারা পার্লামেন্টে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে যাতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বাজেট ঘাটতি থাকায় উচ্চ পর্যায়ের আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতিসমূহ স্থগিত করতে হবে অথবা সেগুলোর আংশিক বাস্তবায়ন ঘটানো যাবে।’
বাংলাদেশকে সর্বসাকুল্যে যে ২০ কোটি ডলার অর্থ সহযোগিতা দেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়েছিল, তার একটি অংশ হিসেবে ১০ কোটি ডলার সহযোগিতা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল। ২০১২ সালের মে মাসে ভারতের অর্থমন্ত্রী হিসেবে প্রণব মুখার্জি বাংলাদেশ সফরের সময় সে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ভারত এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রথম দফায় পাঁচ কোটি ডলার অর্থ সহযোগিতা দিয়েছিল বাংলাদেশকে। কিন্তু দ্বিতীয় দফায় পাঁচ কোটি ডলার দেয়া ভারতের পক্ষে এখন সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য, ভারতের সঙ্গে ১০০ কোটি ডলার ঋণচুক্তি সই হওয়ার পর গত আড়াই বছরে পণ্য ও টাকা মিলিয়ে মোট ১০ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সফরে এসে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঁচ কোটি ডলারের চেক দেন। বাকি প্রায় পাঁচ কোটি ডলার সমমূল্যের উপকরণ হাতে পেয়েছে সরকার। এর মধ্যে রয়েছে ২৯০টি দ্বিতল ও ১০টি আর্টিকুলেটেড বাস, যেগুলো বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ করপোরেশনের (বিআরটিসি) বহরে যুক্ত হয়েছে। ২৯০টি ডাবল দ্বিতল বাস গত বছরই বাংলাদেশে এসে পৌঁছে। বর্তমানে সেগুলো বিভিন্ন রুটে চলাচল করছে। আর ১০টি আর্টিকুলেটেড বাস প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছেন। সেগুলো রাজধানীতে চলাচল শুরু করে ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্র জানায়, ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে ১০০ কোটি ডলার ঋণ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। একই বছরের ৭ আগস্ট ভারতের বর্তমান রাষ্ট্রপতি (তৎকালীন অর্থমন্ত্রী) প্রণব মুখোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে ঢাকায় ভারতের এক্সিম ব্যাংক ও বাংলাদেশের ইআরডির মধ্যে একটি ঋণচুক্তি সই হয়। ২০১২ সালের এপ্রিলে ঢাকা সফরে আসেন ভারতের তৎকালীন অর্থমন্ত্রী (বর্তমান রাষ্ট্রপতি) প্রণব মুখোপাধ্যায়। ওই সফরে ১০০ কোটি ডলার ঋণের মধ্যে ২০ কোটি ডলার অনুদান হিসেবে ঘোষণা দেন তিনি। এর ১০ মাস পর ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম কিস্তির পাঁচ কোটি ডলার পায় সরকার। বাকি ১৫ কোটি ডলার তিন কিস্তিতে ধাপে ধাপে দেয়া হবে বলে জানানো হয়েছিল।
It is the best time to make some plans for the future and it is time to be happy. I have read this post and if I could I wish to suggest you some interesting things or tips. Maybe you could write next articles referring to this article. I wish to read even more things about it!
Wow! This can be one particular of the most useful blogs We’ve ever arrive across on this subject. Basically Magnificent. I’m also a specialist in this topic therefore I can understand your effort.
Spot on with this write-up, I truly believe that this web site needs a lot more
attention. I’ll probably be returning to see more, thanks for the
information!
pls tell me details. i cant understand what u r saying.
I feel that is one of the most vital info
for me. And i am happy reading your article. But wanna statement on some basic issues, The site style is perfect, the
articles is in point of fact nice : D. Good task, cheers