Notice: Trying to get property 'post_excerpt' of non-object in /home/parbatta/public_html/wp-content/themes/artheme-parbattanews/single.php on line 53

Notice: Trying to get property 'guid' of non-object in /home/parbatta/public_html/wp-content/themes/artheme-parbattanews/single.php on line 55

সরকারী নির্দেশ উপেক্ষা করে বাঘাইছড়ি ইউএনওর আদিবাসী লেখা ব্যানার নিয়ে র‌্যালি: সামাজিক গণমাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড়

12963766_1592685881046908_783358247679490304_n

পার্বত্যনিউজ রিপোর্ট:

গত ১২ এপ্রিল সকাল ১০ঘটিকায় রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার বাবু পাড়া কমিউনিটি সেন্টার প্রাঙ্গন থেকে বৈসাবি র‌্যালি শুরু হয়ে উপজেলার প্রধান প্রধান সড়কে র‌্যালি প্রদক্ষিণ শেষে কাচালং নদীতে ফুল ভাসানো হয়।

র‌্যালিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাঘাইছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বড়ঋষি চাকমা।এসময় আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে র‌্যালিতে অংশ গ্রহণ করেন বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মুফিদুল আলম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুমিতা চাকমা, মারিশ্যা ইউপি চেয়ারম্যান তন্টুমনি চাকমা,বাঘাইছড়ি পৌর কাউন্সিলর প্রভাত কুমার চাকমা, কাচালং বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ভদ্রসেন প্রমুখ।

র‌্যালির প্রধান ব্যানারের উপরে লেখা ছিলো, “আদিবাসীদের বৈচিত্রময় সংস্কৃতির বিকাশ ও সমৃদ্ধময় ৈঐতিহ্য সংরক্ষণে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসুন”।

বাংলাদেশের সংবিধান ও সরকার আদিবাসী কনসেপ্ট স্বীকার করে না। এছাড়াও সরকার একাধিকবার সার্কুরার জারী করে আদিবাসী বিষয়ক শব্দ ব্যবহার না করতে এবং আদিবাসী নাম সম্বলিত কোনো অনুষ্ঠানে কোনো সরকারী কর্মকর্তার অংশগ্রহণ না করতে নির্দেশনা জারী করেছে। তা সত্ত্বেও একটি উপজেলার প্রধান সরকারী কমকর্তা হয়েও বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মফিদুল আলমের ঐ র‌্যালীতে অংশগ্রহণ নিয়ে সামাজিক গণমাধ্যমে প্রতিবাদ ও নিন্দার ঝড় উঠেছে।

গত দুইদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিশেষ করে ফেসবুকে অসংখ্য আইডি থেকে ওই র‌্যালির ছবি দিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সংবিধান ও সরকারী নীতি বিরোধী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।

মসতহজক

পার্বত্য বাঙালী সংগ্রাম পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপাতি এডভোকেট আবদুল মোমিন তার ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন,  “বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মফিদুল আলম কি করে আদিবাসী ব্যানারে ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীদের সাথে র‌্যালীতে অংশগ্রহণ করলেন তা বোধগম্য নয়। আমার প্রশ্ন সংবিধানে কাউকে এ যাবৎ আদিবাসী স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। তাই র‌্যালীতে অংশগ্রহনকারী এবং সংশ্লিষ্ট ইউ,এন,ও সম্পূর্ণ সংবিধান লংঘন করেছেন। প্রশাসনের এমন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কি করে সংবিধান লংঘন করে তা খতিয়ে দেখা দরকার। আমি পার্বত্যবাসির পক্ষ থেকে এমন ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। তাকে এ অঞ্চল হতে দ্রুত প্রত্যাহারসহ তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হোক, না হয় কঠোর আন্দোলনের কর্মসূচী ঘোষণা করা হবে” ।

বসনা

পার্বত্য বাঙালী ছাত্র ঐক্য পরিষদের সভাপতি উজ্জল পাল তার আইডিতে লিখেছেন, উপজাতীয়দেরকে খুশী করতে রাষ্ট্রের প্রচলিত আইন অমান্য করল নির্বাহী কর্মকর্তা, বাঘাইছড়ি । বাংলাদেশ সংবিধানের প্রচলিত আইন অনুযায়ী বাংলাদেশে কোন আদিবাসী নেই।কিন্তু একশ্রেণীর স্বার্থাণ্বেষী মহল পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত উপজাতীয়দেরকে আদিবাসী হিসাবে আখ্যায়িত করে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বিচ্ছিন্ন করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।দুঃখজনক হলে সত্য যে, বাঙ্গালী নামধারী কতিপয় জ্ঞানপাপীরা ব্যক্তিস্বার্থে আদিবাসী ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।রাষ্ট্রের নিরাপত্তার দায়িত্বে থেকে বৈসাবী উপলক্ষে বিতর্কিত আদিবাসী ব্যানারে উপজাতীয়দের বৈসাবী মিছিলে বাঘাইছড়ি নির্বাহী কর্মকর্তার যোগদান পার্বত্য জনগণকে হতাশ করেছে।পার্বত্য জনগণ মনে করে,যেহেতু নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয় একজন শিক্ষিত জ্ঞানী সেহেতু রাষ্ট্রের প্রচলিত আইন অমান্য করে আদিবাসী ব্যানারে যোগদান ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত বহন করে ।আমরা পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র ঐক্য পরিষদ এর পক্ষ হতে আদিবাসী ব্যানারে নির্বাহী কর্মকর্তা বাঘাইছড়ির যোগদানের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।পাশাপাশি এই বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

দতমসব

গাজী সালাউদ্দীন নামের ফেসবুক আইডিতে লেখা হয়েছে, একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়ে সরকারি নীতিমালার বিরুদ্ধাচরণ করা রাষ্ট্রদ্রোহিতার সামিল! আপনারা সবাই জানেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ‘আদিবাসী’ শব্দটি অত্যন্ত নিকৃষ্ট, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সার্বভৌমত্ব বিরোধী একটি শব্দ। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যে কোন ধরণের সভা, সেমিনার, মিছিল-মিটিং, টিভি টকশো ও প্রোগ্রামে এই রাষ্ট বিরোধী শব্দটি ব্যবহারের উপর কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, রাংগামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার ইউএনও মফিদুল আলম কর্তৃক সে নীতিমালার বিরুদ্ধাচরণ করা হয়েছে। আজ বাঘাইছড়িতে বৈসাবিন উপলক্ষে সেখানকার উপজাতি সম্প্রদায় একটি র্যালির আয়োজন করে যার ব্যানারে সংবিধান বিরোধী ‘আদিবাসী’ শব্দটি উল্লেখ করা ছিল। অন্যান্য উপজাতি নেতৃবৃন্দের সাথে ইউএনও সাহেব একজন প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা হয়েও নির্দিধায় সে র‌্যালিতে অংশগ্রহন করে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অপমানজনক। ব্যাপরটিকে ছোট করে দেখার কোন সুযোগ নেই। বর্ষবরণ, বৈসাবি, সাংগ্রাই, বিজু, বিহু প্রত্যকে তাদের নিজ নিজ ধর্মীয় সামাজিক আচার অনুষ্ঠান পালন করবে এতে কারো কোন সমস্যা নেই, কিন্তু তাতে আদিবাসী শব্দ জুড়ে দেয়া উস্কানিমুলক। ইউএনও মফিজুল আলমের এহেন ধৃষ্টতার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। অবিলম্বে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক, যাতে ভবিষ্যতে কোন সরকারি কর্মচারি এমন অপরাধ করার সাহস না পায়।

রেনন

সোহেল রিগ্যান লিখেছেন, প্রশাসনিক কমর্কর্তা রাষ্ট্রদ্রোহী ও সংবিধানবহির্ভূত কার্যক্রমে জড়িত। রাঙামাটি বাঘাইড়ির উপজেলার প্রশাসনিক কর্মকর্তা উপজেলা নিবার্হী অফিসার (UNO) বাংলাদেশ সংবিধান পরিপন্থী কাজ করেছেন। …বাঘাইছড়ির উপজেলার নিবার্হী অফিসার উপজাতিদের বৈসাবি নতুন বছরে বৈসু, সাংগ্রাই, বিজু উপলক্ষে ২০১৬ র‌্যালিতে ব্যানারে ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী উপজাতিদের অাদিবাসী লিখে বৈসাবি-২০১৬ র‌্যালি সফল করেছেন। অামরা এই ঘটনার জন্য তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সংবিধান পরিপন্থী কাজের জন্য অবিলম্বে এই প্রশাসনিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা ও পাহাড়ের থেকে সমতলে বদলি করা হোক। রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা করা প্রয়োজন এই উপজেলা নিবার্হী অফিসারের(UNO) বিরুদ্ধে। অাদিবাসী শব্দ ব্যবহার করে বাংলাদেশের রাষ্টের সংবিধানবিরোধী কার্যক্রর্মে অংশ নিয়েছেন বাঘাইছড়ি উপজেলা নিবার্হী অফিসার।… একজন সরকারি কর্মকর্তা কিভাবে রাষ্ট সংবিধানবহির্ভূত কাজ করেন? সরকারে চাকরি করে কিভাবে সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন?

আবদুল্লাহ বিন মাসুদ লিখেছেন, একজন উপজেলা নির্বাহী অফিসার কেন এমন কান্ডজ্ঞানহীন হবেন?
তিনি কি বাংলাদেশ সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নন? একজন সরকারি উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা কিভাবে উপজাতীয়দের সংবিধান পরিপন্থি “আদিবাসী” পরিচয়কে প্রশ্রয় দিনে সেই রাষ্ট্রদ্রোহীদের সাথে র্যালী করেন?
উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে সেই বিষয়ে জবাব নিতে রাঙামাটির মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অনুরোধ করছি। পাশাপাশি উচ্চ শিক্ষিত এই বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের যথাযথ বিচারের দাবি জানাচ্ছি ……..

আরিফ এম হোসেন প্রশ্ন রাখেন, একটি উপজেলার প্রশাসনিক সর্বোচ্চ পদের অধিকারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউ.এন.ও) জেনে শুনে কিভাবে বিতর্কিত (আদিবাসী) ব্যানার সম্বলিত ব্যানার নিয়ে র‌্যালি করেন!!! এর মানে কি এই নয় যে, তিনি বাংলাদেশের সংবিধানকে বৃদ্ধাংগুলী প্রদর্শন করেছেন!!

আখতার হোসেন তার আইডিতে লিখেছেন, সরকারী কর্মকর্তা হয়েও বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৈসাবি উপলক্ষে পাহাড়ীদের আদিবাসী লেখা ব্যানার নিয়ে র‌্যালি করেছে। ভাবতেও অবাগ লাগে সরকারের একজন প্রতিনিধি হয়েও তিনি কিভাবে আধিবাসী লেখা ব্যানার নিয়ে র‌্যালি করেছেন? তিনি কি সংবিধান পড়েনি, সেখানে কি লেখা আছে অাদিবাসী না ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী। উক্ত নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলছি ভাল করে সংবিধান পড়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে আসুন, আপনি রাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হয়ে কিভাবে এত বড় অপরাদ করেছেন, আপনি বর্তমান সংবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছেন। আপনি একজন রাষ্ট্রদ্রোহী।

এনামুল হক তার আইডিতে লিখেছেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বেতনভুক্ত কর্মকর্তা হয়েও পবিত্র সংবিধানকে অবমাননা করেছেন বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মফিদুল আলম। বৈসাবি উপলক্ষে ( ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী ) উপজাতিদের আদিবাসী লেখা ব্যানার নিয়ে র‌্যালি করেন তিনি । রাষ্ট্রের গুরুত্বপুর্ণ পদে বহাল থেকে পবিত্র সংবিধান কলংকিত করা কোনভাবেই নেয়া যায় না। পবিত্র সংবিধান অবমাননা রাষ্ট্রদ্রোহিতার সামিল । তাই পার্বত্য এলাকায় কর্মরত উপজাতিদের রাষ্ট্র বিরোধী কর্মকান্ডের উষ্কানীদাতা বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মফিদুল আলম এর কৃতকর্মের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অনতিবিলম্বে তাঁকে পার্বত্য এলাকা থেকে প্রত্যাহার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

হিল কিং আইডি থেকে লেখা হয়েছে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাংবিধানিক আদেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে আবারো অসাংবিধানিক আদিবাসী সুরের তালে নাচলেন সরকারী কর্মকর্তারা। সংবিধানের আদেশ অনুযায়ী বাংলাদেশে কোন আদিবাসী নাই। .. কিন্তু কিছু সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারী ও জনপ্রতিনিধি সংবিধানের আদেশ অমান্য করছেন বিশেষ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের লক্ষে সংবিধান বিরোধী আদিবাসী শব্দ নিয়ে ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করঝে । যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার সামিল। উপরোল্লিখিত ছবিটি বাঘাইছড়িতে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বিজু অনুষ্ঠানের র‌্যালির। ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে বাঘাইছড়ি উপজেলা চেয়্যারম্যান বড়ঋষি চাকমা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মফিদুল আলমকে ব্যানারে অসাংবিধানিক আদিবাসী শব্দটি ব্যবহার করেছেন। উনাদের এহেন কর্মকাণ্ডে পার্বত্য এলাকার সর্বস্তরের জনতার মাঝে ঘৃনা ও ক্ষোভ পরিলক্ষিত হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এ বিষয়ে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মফিদুল আলমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি র‌্যালিতে অংশ নেয়ার কথা স্বীকার করেন। কিন্তু বাংলাদেশের সংবিধান ও সরকারী সার্কুলারের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি আদিবাসী লেখা র‌্যালিতে অংশ নিতে পারেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ প্রশ্নের জবাব কি আপনাকে দিতে হবে? আপনি কি আমার উর্দ্ধতন কর্মকর্তা? এ কথা বলে তিনি মোবাইল কেটে দেন।

এ ব্যাপারে রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মো. শামসুল আরেফিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঘটনাটি যার সাথে ঘটেছে তিনি এর সঠিক উত্তর দিতে পারবেন। আয়োজনটি যারা করেছে তারা এই ব্যানার তৈরী করেছে। হয়তো তিনি জানতেনই না ব্যানারে কি লেখা আছে? জানলে নিশ্চয় এই  ব্যানারের পেছনে দাঁড়াতেন না।

Print Friendly, PDF & Email
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন