parbattanews

আমি রাঙামাটির বন, পাহাড় ও জীববৈচিত্র্যের প্রেমে পড়েছি: বনমন্ত্রী

রাঙামাটি পাহাড়, বন, সুন্দর লেক ও জীববৈচিত্র্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। রাঙামাটি যে সুন্দর আমি না আসলে তা বুঝতাম না। এক কথায় আমি রাঙামাটির বন, পাহাড় ও জীববৈচিত্র্যের প্রেমে পড়েছি। কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে সরকারি পরিদর্শনে বেড়াতে এসে এমন মন্তব্য করেন পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দীন, এমপি।

শুক্রবার (১০ মার্চ) বিকালে তিনি রাঙামটি দক্ষিণ বন বিভাগের সোলার ফেন্সিং সিস্টেম উদ্বোধন, হাতিধারা ক্ষতিগ্রস্ত ১৫ পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ করেন।

এর আগে বনমন্ত্রী ও প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমির হোসাইন চৌধুরী নৌপথে রাঙামটি থেকে কাপ্তাই ভ্রমণ করেন।

কাপ্তাই ন্যাশনাল পার্কে কর্ণফুলী রেঞ্জের মুখ বিটে বিকেল ৫টায় সফর বনমন্ত্রী। সেখানে তিনি আরও বলেন, এটিই আমার প্রথম সফর। তিনি মুখ বিটের ১৯৮৩-৮৪ সনের পুরাতন বাগান, পাহাড় ও জীববৈচিত্র্য ঘুরে ঘুরে দেখেন। বনের মধ্যে ঘুরতে দেখা মেলে চশমাপরা হনুমান, বনমোরগ, বানর, বিভিন্ন প্রজাপতির পশুপাখি। তিনি এসব জীববৈচিত্র দেখে ভূয়সি প্রশংসা করেন। এককথায় বলেন, রাঙামাটি তথা কাপ্তাইয়ের বন ও পশুপাখি বাংলাদেশের সুন্দরকে আরো সুন্দর করেছে।

প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমির হোসাইন চৌধুরী বলেন, আমি পূর্বে এ রাঙামাটি তথা কাপ্তাইয়ে দায়িত্ন পালন করেছি। এখানের বন, পশুপাখি, পাহাড়, জীববৈচিত্র্য ও মানুষের সাথে একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে বলে জানান তিনি। বনমন্ত্রী মুখবিটে এসময় জলপাই, বৈচি ও জাম গাছের চারা রোপণ করেন।

এসময় রাঙামাটি বন সংরক্ষক মো. মিজানুর রহমান, চট্রগ্রাম সার্কেল সিএফ বিপুল কৃষ্ণ দাস, ছালে মো. শোয়াইব খান (ডিএফও), গঙ্গা প্রসাদ চাকমা (এসিএফ), মাসুূূদ আলম (এসিএফ), রেঞ্জ কর্মকর্তা মামুনুর রহমাম, আনোয়ার হোসাইনসহ বিভিন্ন বন বিভাগীয় কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

Exit mobile version