করোনা রোগীর সংস্পর্শে যাওয়া একই পরিবারের শিশুসহ তিন জনের নমুনা ‘নেগেটিভ’
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের এক নারীর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে যাওয়ায় একই পরিবারের শিশুসহ ৩ জনকে হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি নেওয়া হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে শুক্রবার (৮ মে)) ৩ জনের নমুনা কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ল্যাবে পাঠেনো হলে তা শনিবার পরীক্ষার প্রতিবেদন এসেছে। তবে কারও শরীরে করোনার উপস্থিতি পাওয়া যায়নি।
নাইক্ষ্যংছড়ি স্বাস্থ্য ও প:প: কর্মকর্তা ডা. আবু জাফর মো. ছলি আজ শনিবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে হাসপাতাল স্থাপিত করোনাভাইরাস পরীক্ষার ল্যাবে নাইক্ষ্যংছড়ি আইসোলেশনে থাকা শিশুসহ তিন করোনা রোগীর নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সবগুলো পরীক্ষার ফলই ‘নেগেটিভ’ এসেছে। ওই তিন জনের মধ্যে ছিলেন করোনা ‘পজিটিভ’ এক রোগীর সংস্পর্শে যাওয়া একি পরিবারের ননদ, ননদের ৫বছর বয়সী শিশু সন্তান ও ননদের আপন ভাগ্নী। ১০ মে রবিবার ওই রোগীর সংস্পর্শে আইসোলেশনে থাকা শিশুসহ তিন জনকে পুনরায় নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পরীক্ষা করা হবে। এই রিপোর্ট আসার পর বলা যাবে ছাড়পত্র বিষয়টি।
এর আগে গত ২৬ এপ্রিল উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু এলাকার ৫৯ বছর বয়সী প্রথম রোগী বৃদ্ধ আবু ছিদ্দিক ও ৮ মে শুক্রবার সদর ইউনিয়নের কম্বোনিয় এলাকার ২৮ বছর বয়সী দ্বিতীয় করোনা রোগী জান্নাতুল হাবীবা করোনাকে জয় করে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তারা এখন সুস্থ শরীরে দিন যাপন করছেন।