গত কয়েকদিনের প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে কাপ্তাই উপজেলার বিভিন্ন ইউপি এলাকায় পাহাড় ধস, বিদ্যুতের খুটি, সড়ক ও ঘর-বাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এদিকে কাপ্তাই উচ্চবিদ্যালয় ও চন্দ্রঘোনা আশ্রয় কেন্দ্রে দলে দলে মানুষজন পাহাড়ের ঢালু হতে নিরাপদে আসতে শুরু করেছে।
মঙ্গলবার একদিনের প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে কেপিএম এলাকায় পাহাড় ধসে শিশুসহ দু’জনের মৃত্যু হয়। এবং রাইখালী, লগগেইটসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ধসে প্রায় ৪০টির মত ঘর ব্যাপাক ক্ষতি হওয়া খবর পাওয়া গেছে। কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশ্রাফ আহমেদ রাসেল জানান, এলাকায় মাইকিং করে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে আসার জন্য সবাইকে আহবান করা হয়েছে। এবং কি পাহাড়ের ঢালু হতে নিরাপদে সরে আসার জন্য বহু ঘরে নিজ হাতে তালা দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
তবে ব্যাপক সর্তকতা এবং দু’জন মৃত্যুর খবর শুনে কাপ্তাই উচ্চ বিদ্যাল আশ্রয় কেন্দ্রে ২৮৭ জন এবং চন্দ্রঘোনা ইউপি এলাকায় ৯০ জন পরিবার আশ্রয় নিয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, পাহাড় ধসে ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থদের সাহায্য করা হবে। তবে দুর্যোগ ভাল না হওয়া পযন্ত কেউ যেন আবার ঢালুতে বা নিজ বাসা বাড়ি ফিরে না যায়।