parbattanews

কুতুবদিয়া আন্ত. ইউনিয়ন প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্রীড়া ও  সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

 

পেকুয়া প্রতিনিধি:

কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়নে আন্ত. ইউনিয়ন প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক   প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কৈয়ারবিল আইডিয়াল হাই স্কুল মাঠে শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) থেকে দুই দিনব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে আন্ত. প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার ক্রীড়ার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন কৈয়ারবিল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জালাল আহমদ।

রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঘিলাছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাষ্টার মোহাম্মদ কাশেম। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা পরিষদের সদস্য কৈয়ারবিল ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাষ্টার আহমদ উল্লাহ বি.কম।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কৈয়ারবিল আইডিয়াল হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক ইসহাক হায়দার সোহেল, সংবাদকর্মী আবুল কাশেম প্রমুখ।

এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তর কৈয়ারবিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহিনুল আলম, মধ্যম কৈয়ারবিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভা.প্র.) জালাল আহমদ, জি.এম. সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক মো. মোস্তফা, এম.এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আলম, কে.এস রেডক্রিসেন্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাফর আলম, নজরআলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহাবুব আলম, কৈয়ারবিল আইডিয়াল হাইস্কুলের সহকারি প্রধান শিক্ষক জাফর আলম, সহকারি শিক্ষক নুরুল ইসলাম, ইমাম আবু হানিফা (রা.) দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক জামাল উদ্দিনসহ অংশগ্রহণকারী বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। দুই দিনব্যাপী আন্ত. প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় ইউনিয়নের ৮টি বিদ্যালয় অংশ নেয়। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন কে.এস রেড ক্রিসেন্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক আবু ইউছুফ কুতুবী।

প্রধান অতিথি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে পড়ালেখার পাশাপাশি খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অব্যাহত রাখতে হবে। ক্রীড়া ও দেশীয় সংস্কৃতিকে শিশুরা যদি লালন করতে পারে তাহলে আজকের এই শিশুরা আগামী দিনের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে। আর এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারেন শিক্ষকরা। তাই পড়ালেখার পাশাপাশি শিশুদের খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চার সুযোগ দিতে হবে।

Exit mobile version