গুইমারা রিজিয়নের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি’র ব্যস্ত দিন: চারটি প্রকল্প উদ্বোধন
মুজিবুর রহমান ভুইয়া, মমিনুল ইসলাম:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেডের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ ১৭ জুন তারিখে অত্যন্ত জাকজমকপূর্ণভাবে উদযাপিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল কমান্ডিং অফিসার মেজর জেনারেল মো: সফিকুর রহমান, এসপিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও তিনি পরিদর্শনকালীন সময়ে সিন্দুকছড়ি পানি প্রকল্প, গুইমারা কলেজ ও গুইমারা স্পোর্টস কমপ্লেক্স উদ্বোধন করেন। গুইমারা রিজিয়নের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত প্রীতিভোজে অংশ নেন তিনি। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আন্ত:জোন কলেজ পর্যায়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও সাদার্ন ইউনিভার্সিটির সৌজন্যে আয়োজিত ক্যারিয়ার ওয়ার্কশপ উপভোগ করেন। সবশেষে তিনি আন্ত:জন কুইজ, ইংরেজি বানান ও বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎসব উৎযাপনে ব্যস্ত দিন অতিবাহিত করেন।
গুইমারা রিজিয়নের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎযাপন, বিভিন্ন প্রকল্প উদ্বোধন ও সহশিক্ষা কার্যক্রম উপভোগ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো: তোফায়েল আহমেদ পিএসসি, খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল স ম মাহবুব-উল-আলম, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, লক্ষীছড়ি জোন অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো: আবদুল বাতেন খান, সিন্ধুকছড়ি জোন কমান্ডার সভাপতি লে. কর্ণেল মো: রাব্বি আহসান, মাটিরাঙ্গা জোন অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ রিয়াজুল কবীর পিএসসি, জি, পলাশপুর জোন অধিনায়ক লে. কর্নেল মো: আতিকুর রহমান, যামিনীপাড়া জোন অধিনায়ক লে. কর্নেল মো: আমিনুল হক, রামগড় জোন অধিনায়ক লে. কর্ণেল জাহিদুর রশীদ, গুইমারা রিজিয়নের বিএম মেজর নাজমুস সাকিব, মাটিরাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যান মো: তাজুল ইসলাম তাজু, রামগড় উপজেলা চেয়ারম্যান মো: শহীদুল ইসলাম ভুইয়া ফরহাদ, লক্ষীছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান সুপার জ্যোতি চাকমা, মানিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান ম্রাগ্য মারমা, বগুড়া পল্লী উন্নয়ন একাডেমীর উপ-পরিচালক মো: শাহিনুর ইসলাম কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি মো: জাহাঙ্গীর আলমসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার, গুইমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেমং মারমাসহ নির্বাচিত জন প্রতিনিধি, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সুবিধাভোগীরা উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন।
গুইমারার সিন্ধুকছড়িতে সমন্বিত সেচ ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ প্রকল্পের উদ্বোধন
পিছিয়ে পড়া পাহাড়ী জনগোষ্ঠির জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে ও কৃষি খাতের উন্নয়ন সহ কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে গুইমারা রিজিয়নের আওতাধীন সিন্ধুকছড়ি জোনের পাহাড়ী অধ্যুষিত এলাকায় সিন্ধুকছড়ি জোন কর্তৃক বাস্তবায়িত ‘সমন্বিত সেচ ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ প্রকল্প’র উদ্বোধন করেছেন ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মো: সফিকুর রহমান, এসপিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি। বুধবার সকালে দিনব্যাপী বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের উদ্বোধনের শুরুতেই সিন্ধুকছড়ির সঞ্জয় ত্রিপুরার বাড়িতে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের সুইচ টিপে প্রকল্পের উদ্বোধন করেন তিনি। বগুড়া পল্লী উন্নয়ন একাডেমীর সহযোগিতায় গুইমারা রিজিয়নের আওতাধীনধীন সিন্ধুকছড়ি জোন ৪৫ লাখ টাকা ব্যায়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে।
প্রকল্পটি উদ্বোধন শেষে ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মো: সফিকুর রহমান, এসপিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ফলে এখন আর দুর্গম পাহাড়ের মানুষকে খাবার পানির জন্য কষ্ট করতে হবেনা। যার যার ঘরে বসেই বিশুদ্ধ পানি পাবে পিছিয়ে পড়া এ জনপদের সাধারন মানুষ। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী পাহাড়ে নিতে নয়, দিতে এসেছে। ‘সমন্বিত সেচ ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ প্রকল্প’টি তারই একটি উদাহরণ। তিনি শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের স্বার্থে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে সেনাবাহিনীকে সহযোগীতার আহবান জানান। তিনি বলেন, বরাবরের মতো আগামীতেও সেনাবাহিনী এখানকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির জীবন-মান উন্নয়নে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাবে।
প্রাথমিকভাবে সিন্ধুকছড়ি জোন এলাকার ৬০টি পরিবার এ সুবিধার আওতায় আসবে বলে সাংবাদিকদের জানান, সিন্ধুকছড়ি জোন কমান্ডার লে. কর্ণেল মো. রাব্বি আহসান। তিনি বলেন, পর্যায়ক্রমে ৪০০ পরিবার বিশুদ্ধ পানি লাভের সুবিধা পাবে এ প্রকল্প থেকে। এছাড়াও এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ফলে এলাকার প্রায় ৫০ একর ফসলি জমি সেচ সুবিধার আওতায় আসার পাশাপাশি অনেক বেকার যুবকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
গুইমারা কলেজের উদ্বোধন
পার্বত্য খাগড়াছড়িতে শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিতদের শিক্ষা লাভের দুয়ার খুলে দিতে খাগড়াছড়িতে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাতারে যুক্ত হলো ‘গুইমারা কলেজ’ নামে নতুন একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বুধবার বেলা ১২টার দিকে এ কলেজের নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো: সফিকুর রহমান, এসপিপি, এএফডব্লিওসি, পিএসসি।
এসময় তিনি স্থানীয় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার সুযোগ তৈরিসহ সুন্দর ভবিষ্যত গড়তে এ কলেজ মাইলফলক হয়ে থাকবে উল্লেখ করে বলেন, আজকের পিছিয়ে পড়া এ গুইমারা শিক্ষার আলোয় আলোকিত হবে। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই পাহাড়ের পশ্চাদপদ এ গুইমারা অগ্রসরমান অঞ্চলে পরিণত হবে।
তিনি বলেন, আজ এখানে যে উন্নয়নের ধারা সূচিত হলো তা এগিয়ে নেয়ার দায়িত্ব সকল পর্যায়ের জনপ্রতিনিধিসহ স্থানীয়দের। সেনাবাহিনীর গুইমারা রিজিয়ন ‘গুইমারা কলেজ’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়ে এখানকার মানুষের কল্যাণে যে উদ্যোগ নিয়েছে তা এখানকার মানুষের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
উল্লেখ্য যে, গুইমারা উপজেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে প্রতি বছর প্রায় ৪৫০জন শিক্ষার্থী এসএসসি পাশ করে। এসএসসি পাশ করার পর অনেক শিক্ষার্থী অন্য স্থানে গিয়ে পড়ালেখার সামর্থ না থাকায় উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ হতে বঞ্চিত হচ্ছে। যেসকল শিক্ষার্থী পার্শ্ববর্তী উপজেলাসমূহের কলেজে ভর্তি হয় তারাও যাতায়াতের অসুবিধার জন্যপাঠগ্রহণে অনিয়মিত হয়ে পড়ে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে গুইমারা রিজিয়ন এবং খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় গুইমার কলেজের কাজ শুরু হয়। কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য স্থানীয় কুমেন্দ্র ত্রিপুরা প্রায় চার একর জমি দান করেন।
জিওসি কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য জমি দান করে এখানকার শিক্ষা বিস্তারে ভূমিকা রাখার জন্য শিক্ষানুরাগী কুমিন্দ্র কুমার ত্রিপুরাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এ কলেজ প্রতিষ্ঠার ফলে গুইমারা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠি এবার ঘরে বসেই শিক্ষা লাভের সুযোগ পাবে। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী পাহাড়ে সব জনগোষ্ঠির কল্যাণে কতোটা নিবেদিত গুইমারা কলেজ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে আবারো প্রমাণিত হলো।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের প্রথম দিকে স্থানীয় বিভিন্ন আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলের বিরোধীতার মুখেই গত ১৪ মে গুইমারা রিজিয়ন সদর দপ্তরে গুইমারা রিজিয়নের আওতাধীন উপজেলা সমূহের জনপ্রতিনিধি, পদস্থ সরকারী কর্মকর্তা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে আনুষ্ঠানিক বৈঠকের মাধ্যমে গুইমারা কলেজ প্রতিষ্ঠা ও কার্যক্রম শুরুর নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। পরে তিনি কলেজের বিভিন্ন শ্রেণীতে ঘুরে শিক্ষা কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করেন এবং শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেন এবং কলেজের তহবিলে এক লাখ টাকা অনুদান প্রদান করেন।
গুইমারা স্পোটর্স কমপ্লেক্সের উদ্বোধন
দিনের কর্মসূচী অনুযায়ী সকাল ১১টায় ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো: সফিকুর রহমান, এসপিপি, এএফডব্লিওসি, পিএসসি গুইমারা রিজিয়ন সদরে অবস্থিত গুইমারা স্পোর্টস কমপ্লেক্স উদ্বোধন করেন। গুইমারা রিজিয়নের অর্থায়নে প্রায় ২০ লক্ষ টাকার উক্ত স্পোর্টস কমপ্লেক্সের কাজ সম্পন্ন হয়। এই স্পোর্টস কমপ্লেক্সটি সামরিক সদস্যদের পাশাপাশি সকল শ্রেণীর অসামরিক জনগণের জন্যও উম্মুক্ত থাকবে।
ইতিমধ্যে উক্ত স্পোর্টস কমপ্লেক্সে গত ১৪-১৭ এপ্রিল পর্যন্ত ৪ দিন ব্যাপী ‘‘বৈসাবিন’’ মেলার আয়োজন করা হয়, যেখানে অত্র এলাকার হাজার হাজার স্থানীয় জনগণ উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করেন। গুইমারা স্পোর্টস কমপ্লেক্স উদ্বোধনের পর জিওসি ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেডের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত প্রীতিভোজে অংশ নেন।
আন্ত:জোন বানান, কুইজ, বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও কেরিয়ার সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসাবে অংশগ্রহণ
২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো: সফিকুর রহমান, এসপিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি বলেন, সময়োপযোগী বিষয়ভিত্তিক বিতর্ক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা আরো বেশি দক্ষ হয়ে গড়ে ওঠার সুযোগ পাবে। শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে এ ধরণের প্রতিযোগিতা অব্যাহত রাখার আহবান জানিয়ে তিনি এ আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান। তিনি মেধাবিকাশের এরকম সহ-শিক্ষামুলক কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে সকলকে উদ্যোগী হওয়ার আহবান জানান।
তিনি বুধবার বিকালে সাদার্ন ইউনিভার্সিটির সহযোগিতায় গুইমারা রিজিয়নের চিত্তবিনোদন কক্ষে আন্ত:জোন বানান, কুইজ, বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও কেরিয়ার সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। ‘সন্ত্রাসী কার্যক্রমই পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়নের প্রধান অন্তরায়’ এ বিষয়কে সামনে রেখে বুধবার বেলা দুইটার দিকে গুইমারা রিজিয়নের চিত্তবিনোদন কক্ষে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত আন্ত: জোন বিতর্ক প্রতিযোগিতায় কলেজ পর্যায়ে সিন্ধুকছড়ি জোন দলকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মাটিরাঙ্গা জোন। প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বক্তার স্বীকৃতি লাভ করে মাটিরাঙ্গা জোন দলের দলনেতা মো: ইব্রাহিম খলিল।
গুইমারা রিজিয়ন কর্তৃক প্রথম বারের মতো আয়োজিত এ বিতর্ক প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করে বিতর্কের ঝড় তুলে রিজিয়নের আওতাধীন মাটিরাঙ্গা জোন, যামিনীপাড়া জোন, রামগড় জোন ও লক্ষীছড়ি জোনের বিতার্কিকরা। শান্তিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক ও মাটিরাঙ্গা ডিবেটিং ক্লাবের সহ-সভাপতি মো: রফিকুল ইসলাম প্রতিযোগিতায় মডারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও লক্ষীছড়ি কলেজের অধ্যক্ষ ড. শফি উল্যাহ মীর, মাটিরাঙ্গা ডিবেটিং ক্লাবের যুগ্ম-সম্পাদক মো: মফিজুল ইসলাম ভুইয়া ও লক্ষীছড়ির উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শাহাদত হোসাইন বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন।
প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিতর্ক উপভোগ করেন এবং চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলের বিতার্কিকদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো: সফিকুর রহমান, এসপিপি, এএফডব্লিউওসি, পিএসসি।