parbattanews

নাইক্ষ্যংছড়িতে ভাল ফলাফলে মাদ্রাসা এগিয়ে

 

বাইশারী প্রতিনিধিঃ

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের রামুর গর্জনিয়া-কচ্ছপিয়ায় এসএসসি ও দাখিল (সমমানের) পরীক্ষায় মাদ্রাসাসহ ১২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অংশ নিয়েছিল ৯শত ২৯জন শিক্ষার্থী। তৎমধ্য জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ জন। এবারের ফলাফলে দেখা যায় যে, নাইক্ষ্যংছড়িতে স্কুলের চেয়ে ভাল ফলাফলে এগিয়ে রয়েছে মাদ্রাসা। তবে গর্জনিয়া-কচ্ছপিয়াতে মাদ্রাসার চেয়ে ভাল ফলাফলে এগিয়ে স্কুল।

জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি ছালেহ আহম্মদ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১২২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৭৮ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন। নাইক্ষ্যংছড়ি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৬১ জন।

বাইশারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৯৬ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছেন ৯৭ জন। রামুর কচ্ছপিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৭৭ জন। জিপিএ-৪ পেয়েছে ৭ জন। গর্জনিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৫৫ জন। জিপিএ-৪ পেয়েছে ২ জন।

অন্যদিকে, নাইক্ষ্যংছড়ি মদিনাতুল উলুম মডেল ইনস্টিটিউট আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে মোট ৪টি মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী অংশ নেয়। এর মধ্যে মদিনাতুল উলুম মডেল ইনস্টিটিউট আলিম মাদ্রাসার ৬৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৬৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন এবং জিপিএ-৪ পেয়েছে ৩৪ জন। সদর ইউনিয়নের চাকঢালা মহিউচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার ৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৩৩ জন। জিপিএ-৪ পেয়েছে ১৬ জন। বাইশারী শাহ নূরউদ্দিন দাখিল মাদ্রাসা ৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৫১ জন। জিপিএ-৪ পেয়েছে ২২ জন। ঘুমধুম মিশকাতুন্নবী দাখিল মাদ্রাসা পরীক্ষার্থী ১৮ জন, পাশ করেছে ১৬ জন। জিপিএ-৪ পেয়েছে ৭ জন। রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের গর্জনিয়া ফইজুল উলুম ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩টি ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে গর্জনিয়া ফইজুল উলুম ফাজিল মাদ্রাসা ৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ২২ জন। মৌলভীর কাটা আল-গিফারী মাদ্রাসা ৪৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৭ জন।

এদিকে, গর্জনিয়া ইউনিয়নের ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা ৪৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করছে ১৮ জন।

Exit mobile version