নাইক্ষ্যংছড়িতে মাদরাসা কর্মচারী খুনের অভিযোগে সংশোধনাগারে কিশোর

fec-image

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে মাদরাসা কর্মচারী দিদারুল আমল খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত ষষ্ঠ শ্রেণির সেই কিশোরকে সংশোধনাগারে পাঠানো হয়েছে।

অভিযুক্ত কিশোর হাফেজ ছৈয়দুল আমিন একই এলাকার পূর্বআমতলী মাঠের মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে। সে আমতলীস্থ চাকঢালা মহিচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদরসার ছাত্র।

শুক্রবার (১১ নভেম্বর) সকালে বান্দরবান থেকে গাজীপুরে সংশোধানাগারে পাঠানো হয় তাকে । বিষয়টি নিশ্চিত করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ধীমান বড়ুয়া।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ধীমান বড়ুয়া, নাইক্ষ্যংছড়িতে মাদরাসা কর্মচারী দিদারুল আলম খুনের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ছৈয়দুল আমিন নামের মাদরাসা ছাত্রকে পুলিশ আটক করে। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে বান্দরবানের বিজ্ঞ আমলী আদালতে খুনে অভিযুক্ত এ ছাত্র ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় । জবানবন্দিতে সে দিদারুলকে খুন করেছে বলে বিজ্ঞ আদালতে স্বীকার করে। পরে বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশে তাকে গাজীপুরে কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানো হয়।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) রাতে বান্দরবান নাইক্ষ্যংছড়ির আমতলী মাঠের শাহা আলম ও আবু তাহেরের বাড়ির মাঝখানে রাস্তার উপর দুর্বৃত্তের হাতে খুন হন দিদারুল আলম (২৭)। সে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের চাকঢালা এলাকার ফজুরছড়া গ্রামের হাজী ইসলাম মিয়া সওদাগরের ছেলে। তিনি একজন হাফেজ এবং একই এলাকার স্থানীয় আমতলীস্থ চাকঢালা মহিচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদরাসার দপ্তরি পদে নিয়োজিত ছিলেন।

Print Friendly, PDF & Email
ঘটনাপ্রবাহ: খুন, নাইক্ষ্যংছড়ি, সংশোধনাগার
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন