শ্রমিক নেতাদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে জাফর আলম এমপি

‘নিরাপদে যাত্রী পরিবহনে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হচ্ছে’

fec-image

চকরিয়া-পেকুয়া (কক্সবাজার-১) আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ জাফর আলমের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন কক্সবাজার জেলা হাইয়েস-মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়ন নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে চকরিয়া পৌরসভার পালাকাটাস্থ বাসভবনে এমপি জাফর আলমের সঙ্গে সাক্ষাত পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় করেন কক্সবাজার জেলা হাইয়েস-মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং চট্ট – ২৪০২ এর নব গঠিত কার্যকরী পরিষদের নেতৃবৃন্দ।

এমপি আলহাজ্ব জাফর আলমের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি নুরুল হোসেন (মনু), কার্যকরী সভাপতি ও চকরিয়া উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি জামাল উদ্দিন, সংগঠনের সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম বাবু, সাধারণ সম্পাদ মো. মহি উদ্দিন খোকন, সহ সম্পাদক শাহাব উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাসেল, অর্থ সম্পাদক কফিল উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক হুমায়ূন কবির, প্রচার সম্পাদক আবদুল খালেক, লাইন সম্পাদক নুরুল আবছার, কার্যকরী সদস্য আবদুল রুবেল।

শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এমপি জাফর আলম বলেছেন, যান্ত্রিক ক্রটি সম্পন্ন গাড়ির অবাধ চলাচল ও অদক্ষ চালকদের দিয়ে গাড়ি চালানোর কারণে প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটছে। এতে প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। অনেকে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে শারিরীকভাবে পঙ্গুত্ব বরণ করছে।

আশা করি মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলো এসব বিষয় সমুহ আমলে নিয়ে আগামীতে সড়কে শৃঙ্ক্ষলা ফেরাতে কাজ করবে। সরকারের নীতিমালার আলোকে পরিবহন ব্যবসা নিশ্চিতে কাজ করবে।

তিনি বলেন, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে বর্তমান সড়ক দখলের ঘটনা একটি মারাত্বক ব্যধিতে পরিণত হয়েছে। এই অপর্কম থেকে সবাইকে বেরিয়ে আসতে হবে। দখলের কারণে প্রতিনিয়ত সড়ক সংকোচিত হচ্ছে। এতে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে বেশি। ইতোমধ্যে জননেত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় ও সুদক্ষ নেতৃত্বে বর্তমান সরকার কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নিরাপদে যাত্রী পরিবহন নিশ্চিতকল্পে বর্তমান সড়কটির আধুনিকায়নে চার লেনে নতুন সড়ক সম্প্রসারণে কাজ শুরু করেছেন। আশা করি আগামী দুই বছরের মধ্যে নতুন সড়কের সুফল ভোগ করবে কক্সবাজারবাসী।

তিনি বলেন, জনসাধারণ সহজে এবং অল্প খরচে গন্তব্যে পৌঁছাতে গনপরিবহণগুলো ব্যবহার করছে। তাই এখন থেকে নিরাপদে যাত্রী পরিবহনে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম সড়কে মালিক-শ্রমিকদের সতর্ক ভূমিকা পালন করতে হবে। তাতে জনগণের মাঝে গনপরিবহন ব্যবস্থার প্রতি আস্থা বাড়বে।

Print Friendly, PDF & Email
ঘটনাপ্রবাহ: আওয়ামী লীগ, শ্রমিক ইউনিয়ন
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন