পাহাড়ি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বাংলাদেশ বিরোধী প্রোপাগাণ্ডার মাধ্যম অপসারণ
বাংলাদেশ বিরোধী পাহাড়ি সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর প্রোপাগাণ্ডার আরো একটি মাধ্যম অপসারণ করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স। সেই সাথে পাহাড়ি সন্ত্রাসীগোষ্ঠী কুকি চিনের গোপন ষড়যন্ত্র ফাঁসও করছে তারা।
গত (৩১ আগস্ট) বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স নামে একটি ফেসবুক পেইজে বিষয়টি জানানো হয় ।
ফেসবুক পোস্টটি বলা হয়, পাহাড়ি সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর বাংলাদেশ বিরোধী প্রোপাগাণ্ডার আরেকটি মাধ্যম অপসারণ করতে সক্ষম, বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স। সেই সাথে পাহাড়ি সন্ত্রাসীগোষ্ঠী কুকি চিন সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর গোপন ষড়যন্ত্র ফাঁস করছে বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স। বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চল চট্টগ্রামে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করে কুকি চিন সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর সদস্যরা পাহাড়ে বসবাসরত কিছু বাঙালি নাগরিকদের তাদের দলে যোগ দিয়ে পাহাড়ে নানানরকম বিশৃঙ্খলা, অপরাধ ঘটিয়ে তারা বাঙালি বলে পাহাড়ি নাগরিকদের বাঙালি বিরোধী ক্ষোভ তৈরি করছে। কুকি চিন বাংলাদেশের চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করার পায়তারা করে নতুন দেশ গঠনের চেষ্টা করে আসছে। তারা ওপেন অবৈধ অস্ত্র নিয়ে পাহাড়ে চুরি ডাকাতি গুম খুনের সাথে লিপ্ত হয় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী অভিযান চালালে তারা সীমান্ত দিয়ে ভারতের মিজোরাম অঞ্চলে পালিয়ে যায়। পাহাড়ি শান্তিপ্রিয় সকলেই বাঙালি আদিবাসী বলে বৈষম্য সৃষ্টি করবেন না তাদের নিরাপত্তা দিতে বাংলাদেশ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ কিন্তু তারা যেনো বৈষম্য সৃষ্টি না করে পাহাড়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ না ঘটায় তার জন্য সামরিক বাহিনী তাদের নিরাপত্তায় নিযুক্ত।
ফেসবুক পোস্টে আরো বলা হয়, সম্প্রতি পাহাড়ি সন্ত্রাসীগোষ্ঠীরা চট্টগ্রামকে আলাদা করতে বাংলাদেশ বিরোধী করতে কয়েকটি ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে যার কোনোটিই সফল হতে পারেনি তারা। চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চল নিরাপদ করতে সকল ষড়যন্ত্র উৎখাত করতে পাহাড়ি নাগরিকদের এক হয়ে কুকি চিন সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে হবে। আবার কোনো বাঙালি দ্বারা পাহাড়ি সাধারণ নাগরিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হলে ক্ষতিকরা ব্যক্তিকে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। অন্য রাষ্ট্রের মদদে ও ব্রেইন ওয়াশ হয়ে অবৈধভাবে অস্ত্র নিয়ে পাহাড়ে চুরি, ডাকাতি, বোমাবাজি, গুম, খুন ও চাঁদাবাজি করে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়লে কুকি চিনকে বাংলাদেশ থেকে কড়া জবাব দেওয়া হবে। আমরা শান্তিপ্রিয় বাঙালি তবে দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে উগ্রবাদী মনোভাব সম্পন্ন ব্যক্তিদের সীমান্তের দরজা আটকে দিয়ে বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারী সন্ত্রাসীদের ব্যবস্থা।