parbattanews

পেকুয়ায় মামলা প্রত্যাহার ও সাংবাদিক শামসুজ্জামানের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানের মামলা প্রত্যাহার, সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামস এর মুক্তি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (৩১ মার্চ) শহীদ মিনারের পাদদেশে প্রথম আলো বন্ধুসভা চকরিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য দেন প্রথম আলোর চকরিয়া প্রতিনিধি এস এম হানিফ।

চকরিয়া বন্ধুসভার সভাপতি মুহাম্মদ আইয়ুব উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন পেকুয়া প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছফওয়ানুল করিম, পেকুয়া উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম দিদারুল করিম, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সাংবাদিক এফ এম সুমন, সমকালের সাংবাদিক বেলাল উদ্দিন,

এসময় উপস্থিত ছিলেন, ভোরের কাগজের সাংবাদিক শাখাওয়াত হোসেন সুজন , কালবেলার সাংবাদিক এস এম জুবাইদ, ইত্তেফাকের সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা, জনকণ্ঠের সাংবাদিক শাহ জামাল, সাংবাদিক নিজাম উদ্দিন, দৈনিক বাংলার সাংবাদিক ইউসুফ বিন হোসাইন , দৈনিক রূপসী গ্রামের সাংবাদিক রাজু দাশ, আলোচিত কণ্ঠের সাংবাদিক এইচএম শহীদ , আজকের বসুন্ধরার সাংবাদিক আসাদুজ্জামান অপু , হিমছড়ির সাংবাদিক গোলাম রহমান, ভয়েস ওয়ার্ল্ডের সাংবাদিক ফারুকুল ইসলাম, শিলখালী নবতরুণ সংঘের সাধারণ সম্পাদক তানজিমুল ইসলাম জিসাদ, বন্ধুসভার সাংগঠনিক সম্পাদক জাহেদুল আলম রিফাত, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক হিরু আলম, সদস্য মোহাম্মদ রাফফান, জিদান, রবি, রাকিব, ফোরকান, রুবেল, সমাজসেবক সাইফুল ইসলাম, হাসান মুরাদ প্রমুখ।

সভায় বক্তারা বলেন, প্রথম আলোর রিপোর্ট সত্য। আজ দ্রব্যমূল্য সকলের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। প্রথম আলো অনলাইনে প্রকাশিত রিপোর্টে কোনো ভুল নেই। স্যোসাল মিডিয়ায় আপলোড দেয়া একটি ইমেজ কার্ডের করণিক ভূল নিয়ে যখন বিভ্রান্তি দেখা দেয় তখন ১৭ মিনিটের মধ্যে সেটি প্রত্যাহার করা হয়। সাংবাদিক নীতিমালা অনুযায়ী সংশোধনীও প্রকাশ করে। বিষয়টি এতোটুকুতেই থেমে যেতে পারতো। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী চক্র, যাঁরা বাংলাদেশের ভালো চায় না তাঁরাই মূলত ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে নেমেছে। এসব করে বরং সরকারের দূর্নাম রটানো হচ্ছে।

বক্তারা আরও বলেন, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার ও সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামসকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। একই সঙ্গে কালো আইন হিসেবে খ্যাত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে।

Exit mobile version