parbattanews

বিলাইছড়ির বৌদ্ধধর্মীয় বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জনসংহতি সমিতির প্রতিবাদ

পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের লাগানো আগুনে পুড়ে যাওয়া ধুপশীল আন্তর্জাতিক বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্র (বৌদ্ধ বিহার) এর ধংসাবশেষ

বিলাইছড়ির বৌদ্ধধর্মীয় বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি।

জনসংহতি সমিতির সহ তথ্য ও প্রচার সম্পাদক সজীব চাকমা কর্তৃক প্রেরিত এই প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, ‍” উক্ত অগ্নিসংযোগের ঘটনায় পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতিকে জড়িত করে ‘পার্বত্যনিউজ.কম’, ‘সিএইচটিটুডে.কম’, ‘সিএইচটিটাইমস২৪.কম’ ‘তথাগতঅনলাইন.কম’, ‘নিব্বানাটিভি.নেট’সহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রকাশ করা হয়।

পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির বিরুদ্ধে এধরনের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, কল্পনা-প্রসূত ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য-প্রণোদিত।

উক্ত অগ্নিসংযোগের ঘটনার সাথে জনসংহতি সমিতি ও সমিতির কোন কর্মীর জড়িত হওয়ার প্রশ্নই আসে না।

জনসংহতি সমিতির ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ণ করা এবং সমিতির নেতাকর্মীসহ পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে একটি বিশেষ কায়েমী স্বার্থবাদী মহল এই ঘটনা ঘটিয়েছে এবং ষড়যন্ত্রমূলকভাবে জনসংহতি সমিতিকে দায়ী করা হচ্ছে।

বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ড: এফ দীপঙ্কর ভান্তের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ও বক্তব্য ঐ এলাকায় শুরু থেকে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে এবং স্থানীয়ভাবে জনগণের মধ্যে নানা বিভ্রান্তি ও বিভেদের সৃষ্টি করেছে।”

প্রতিবেদকের বক্তব্য
পার্বত্যনিউজ.কমে এ সংক্রান্ত যেসব সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে সেগুলো বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও ব্যক্তিগণের বক্তব্যের ভিত্তিতে প্রকাশ করা হয়েছে। এখানে পার্বত্যনিউজের নিজস্ব কোনো মতামত নেই। প্রতিবেদন সংক্রান্ত সকল প্রমাণ পার্বত্যনিউজের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে। উপরোন্তু উল্লিখিত সংবাদ বিষয়ে জেএসএসের বক্তব্য নেয়ার জন্য গতকাল সারাদিন প্রতিবাদ প্রেরক সজীব চাকমাসহ জেএসএসের একাধিক নেতার সাথে টেলিফোনে সংযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

Exit mobile version