parbattanews

‘ভাষা ও সংস্কৃতি মেলা’ বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতিকে একীভূত করবে

মাটিরাঙ্গা প্রতিনিধি:

১৯৫২’র ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই বাঙ্গালীর স্বাধীকার আন্দোলনের সূচনা হয়েছে মন্তব্য করে মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিভীষণ কান্তি দাশ বলেছেন, ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে ধারণ করেই একাত্তরে অর্জিত হয় স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।

ভবিষ্যতে ভাষা ও সংস্কৃতি মেলার সময় বাড়ানোর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ মেলা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনকে সুদৃঢ় করবে।‘ভাষা ও সংস্কৃতি মেলা’ বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতিকে একীভূত করবে। স্ব-স্ব ভাষা ও সংস্কৃতির উন্মেষ ঘটাবে।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত চতুর্থ ভাষা ও সংস্কৃতি মেলার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিভীষণ কান্তি দাশ’র সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মাটিরাঙ্গা জোনের জোনাল স্টাফ অফিসার মেজর মো. মাজহারুল ইসলাম, মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা পলাশ কান্তি চাকমা ও মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ মো. জাকির হোসেন পিপিএম। মাটিরাঙ্গা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হিরনজয় ত্রিপুরা।

পরে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন আমন্ত্রিত অতিথিগণ।

অনুষ্ঠানে মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নিটোল মনি চাকমা, মাটিরাঙ্গা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মীর মো. মোহতাছিম বিল্লাহ, মাটিরাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা ডা. মো. খায়রুল আলম, মাটিরাঙ্গার ভারপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কৃষ্ণলাল দেবনাথ, মাটিরাঙ্গা সরকারি উ”চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আশরাফ উদ্দিন খন্দকার, মাটিরাঙ্গা সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রশান্ত কুমার ত্রিপুরা, মাটিরাঙ্গা ইসলামিয়া আলিম মাদরাসার অধ্যক্ষ কাজী মো. সলিম উল্লাহ, মাটিরাঙ্গা বালিকা উ”চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবুল হাসেম ও মাটিরাঙ্গা বনশ্রী বিদ্যা নিকেতনের প্রধান শিক্ষক মো. আবু বকর ছিদ্দিক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Exit mobile version