parbattanews

মাতারবাড়িতে ৯ রোহিঙ্গা আটক

প্রতীকী ছবি

মহেশখালীর মাতারবাড়িতে এসিএফ (ACF) এনজিও অধীনে আলী কন্সট্রাকশন নামে এক ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সময় ৬ রোহিঙ্গাকে স্থানীয় গ্রাম পুলিশের সহয়তায় আটক করেছে মাতারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাস্টার মোহাম্মদ উল্লাহ।

শনিবার বিকাল ৬টায় মাতারবাড়ি নতুন বাজার ও বাংলাবাজার থেকে তাদেরকে আটক করে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসা হয়।

আটককৃতরা হলেন, নজিম উল্লাহ(২৩) পিতা হামিদ হোসেন, বালু খালী ক্যাম্প ৮ই, লাল মোহাম্মদ (২৭) পিতা আবুল হোসেন, বালুখালী ৮ই, নুর আলম(৩০) পিতা আনোয়ার, বালুখালী ৯ এফ টু, এশাদুল্লাহ (২৮) পিতা আব্দুল করিম ক্যাম্প ৯, বালুখালী, কেফায়েত উল্লাহ(৩০) পিতা আব্দুল আমিন, ক্যাম্প ৩ জি ১৬ কুতুপালন, খায়রুল আমিন(২৫) পিতা খালামিয়া, বালুখালী ৯ এফ ২, জিয়াবুল হোসেন(১৬) পিতা, লালু মিয়া, জফুর উল্লাহ(২১)হামিদ হোসেন, হামিদ হোসেন(৫৫) পিতা অলী বকসু, এইচ ব্লক।

অনুসন্ধানে জানা যায়, আন্তর্জাতিক এনজিও সংস্থা এসিএফ (ACF) এর ওয়াশ প্রজেক্টে প্রায় দুইমাস ধরে গোপনে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

এদিকে মেসার্স আলী কন্সট্রাকশনের মোহাম্মদ আলী জানান, এসিএফ এর ম্যানেজার লজস্টিক দিদারুল ইসলাম রাকিবুল আরেফিনসহ কয়েকজনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা কিছু জানে না বলে একজন আরেকজনকে দোষারোপ করে দায় এড়াতে থাকেন।

এবিষয়ে মাতারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ উল্লাহ জানান, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে চৌকিদার ও স্থানীয় সংবাদকর্মী রকিয়তের সহযোগিতায় তাদেরকে আটক করতে সক্ষম হয়। এছাড়াও এসিএফ কর্মরত ৪জন বাঙ্গালি কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় পাঠানো হয়েছে। আটক রোহিঙ্গাকে মাতারবাড়ি পুলিশ ক্যাম্পে হস্তান্তর করার প্রস্তুতি চলছে।

মহেশখালী ইউএনও মাহাফুজুর রহমান বলেন, আটক ৯ রোহিঙ্গাকে পুলিশকে হস্তান্তর করার জন্য মাতারবাড়ি চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দেওয়া হয়ছে, এর পিছনে কে বা কারা জড়িত সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হবে।

Exit mobile version