parbattanews

মুজিববর্ষে ঘর পাচ্ছেন পেকুয়ার অসহায় ৬০ পরিবার

কক্সবাজারের পেকুয়ায় মুজিববর্ষে ঘরসহ ২ শতক করে খাস জমি বন্দোবস্ত পাচ্ছেন অসহায় ৬০ পরিবার। ইতোমধ্যে ৬০টি ঘরের মধ্যে ১ম পর্যায়ে ১৪টি পরিবারকে ঘর ও জমি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে । আগামী ২০ তারিখ ২য় পর্যায়ে নির্মিত ঘরসমূহ ও খাস জমি উপকারভোগীদের নিকট হস্তান্তর করা হবে। এদিন ১ম পর্যায়ের অবশিষ্ট ঘরগুলো সহ ২য় পর্যায়ের ৯টি ঘর ও জমির কাগজ পত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উপকারভোগীদের নিকট হস্তান্তর করবেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা “মুজিববর্ষে কেউ গৃহহীন থাকবেনা। সূত্রে জানা যায়,
বাস্তবায়নের জন্য সারাদেশে ‘ক’ শ্রেণির ভূমিহীন ও গৃহহীনদেরকে ১,৭১,০০০ টাকা ব্যয়ে ঘর তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে৷ একই সাথে তাদেরকে ২ শতক করে খাস জমিও বন্দোবস্ত প্রদান করা হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে আরো জানা যায় পেকুয়া উপজেলার যেসব ইউনিয়নে তাত্থক্ষনিকভাবে ঘর তৈরির মত জমি পাওয়া গিয়েছে সেসব ইউনিয়নের ৬০টি ‘ক’ শ্রেনীর গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে ঘর ও জমি প্রদান করা হয়েছে। আঁটসাঁট বাজেটের মধ্যে দিনরাত পরিশ্রম কিরে উপজেলা প্রশাসন নির্মাণসামগ্রীর যথাযথ মান বজায় রেখে ঘরগুলো নির্মাণের কাজ শেষ করেছে। ঘর ও ২ শতক জমির পাশাপাশি ঘরগুলোতে বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া জরুরি ভিত্তিতে গভীর নলকুপ বসিয়ে খাবার পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। উপকারভোগিদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে অত্যন্ত সুন্দর মানসম্পন্ন ঘরসহ জমি, বিদ্যুৎ সংযোগ এবং পানির ব্যবস্থা হওয়ায় অত্যন্ত আনন্দিত। তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

তথ্যসূত্রে মগনামায় ৩১ টি, উজানটিয়ায় ৪টি, টৈটং এ ৫টি, বারবাকিয়ায় ১টি, শিলখালীতে ১০টি, রাজাখালীতে ৯টি মোট ৬০টি পরিবার কে ঘর দিচ্ছে সরকার। সবকিছু সম্পন্ন হয়েছে এখন শুধু উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাছেম বিল্যাহ বলেন, ঘরসহ সবকিছু সম্পন্ন হয়েছে ঘর ও জমির কাগজ পত্র প্রধানমন্ত্রী উপকারভোগীদের নিকট হস্তান্তর করবেন কয়েকদিনের মধ্যে শুধু উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছি।

Exit mobile version