parbattanews

ইটভাটায় কঁচি গাছ লাকড়ি হিসেবে ব্যবহারের কারনে নিধন হচ্ছে বন: কংজরী চৌধুরী

বক্তব্য রাখছেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী বলেছেন, পার্বত্য এলাকায় যখন বন বিভাগ ছিলোনা তখন বন কিন্তু ঠিকভাবেই ছিলো। ইটভাটার জন্য অপরিপক্ক গাছ লাকড়ি হিসেবে ক্রয় করায় বর্তমানে নিধন হচ্ছে বন, দূষন হচ্ছে পাহাড়ের পরিবেশ, ধসছে পাহাড়।

সোমবার (২৩ জুলাই) বিকালে গুইমারা কাঠ ব্যবসায় সমিতির উদ্যোগে হাফছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের হল রুমে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সামাজিক বনায়নে আদি গাছ গুলো লাগানোর প্রতি গুরুত্ব দিয়ে তিঁনি বলেন, পাহাড় ধস রোধে যে গাছের শিকড় মাটি আকড়ে ধরবে এবং পাহাড় ধসরোধে কাজ করবে, সে গাছ লাগাতে হবে।কঁচি গাছ কেঁটে ইটভাটায় বিক্রি করা যাবেনা।

কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান মেমং মারমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, সেনাবাহিনীর সিন্দুকছড়ি জোন উপ-অধিনায়ক মেজর তৌহিদ সালাউদ্দিন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, গুইমারা সাবজোন অধিনায়ক ক্যাপ্টেন নাজিউর, গুইমারা থানা অফিসার ইনচার্জ বিদ্যুৎ (ওসি) কুমার বড়ুয়া, কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আইয়ুব আলী প্রমুখ।

পরে আগত অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের সম্মুখে ফলজ গাছের চারা রোপন ও এলাকাবাসীর মাঝে সমিতির পক্ষ থেকে চার হাজার ফলজ ও ঔষধি গাছ বিতরন করেন প্রধান অতিথি কংজরী চৌধুরী।

Exit mobile version