সুষ্ঠু পরিকল্পনা নিয়ে যদি পাহাড়ে তুলা চাষ করা যায় তাহলে তুলা পার্বত্যাঞ্চলে নতুন অর্থনৈতিক খাত হিসেবে পরিগণিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী।
বুধবার (৭ ডিসেম্বর) তুলা উন্নয়ন বোর্ড রাঙামাটি কার্যালয়ের অধীনে জেলা পরিষদের মিলনায়তনে আয়োজিত পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে তুলা গবেষণা, তুলা চাষ সম্প্রসারণ ও বাজারজাতকরণের চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনা শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
চেয়ারম্যান বলেন, তুলা সকল কাজে জরুরি। দিন শেষে ঘুমাতে গেলে তুলার বালিশে মাথা রাখতে হয়। চিকিৎসা এবং আরাম-আয়েশের কাজে তুলা লাগে। তাই আমাদের নিত্য জীবনে তুলার গুরুত্ব রয়েছে। তিনি আরও বলেন, পাহাড় তুলা চাষের জন্য উপযোগী। তুল চাষ করতে তেমন পরিশ্রম করতে হয় না। অর্থাৎ শ্রম কম লাগে। আবার ভাল অর্থকড়ি পাওয়া যায়।
তুলা উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী পরিচালক কৃষিবিদ মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম, তুলা উন্নয়ন বোর্ডের আহবায়ক ও জেলা পরিষদের সদস্য অংসুই ছাইন চৌধুরী। এসময় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং তুল চাষীরা উপস্থিত ছিলেন।
