parbattanews

পার্বত্য নাগরিক পরিষদ ও পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

পার্বত্য নাগরিক পরিষদ ও পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের যৌথ উদ্যোগে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৩ মার্চ) সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

পার্বত্য বাঙালী ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর সভাপতি ইঞ্জিঃ শাহাদাৎ ফরাজি সাকিবের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জি: আলকাছ আল মামুন ভূঁইয়া।

বিশেষ অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির সহ-সভাপতি মো. সহিদুল ইসলাম তামান্না, ন্যাপ ভাষানীর সভাপতি মো. মোস্তাক আহমেদ, সমঅধিকার আন্দোলনের মহাসচিব মনিরুজ্জামান মনির, পার্বত্য নাগরিক পরিষদের যুগ্ম-মহাসচিব শেখ আহাম্মদ রাজু, পার্বত্য নাগরিক পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের তত্বাবধায়ক উপদেষ্টা আব্দুল হামিদ রানা, পার্বত্য নাগরিক পরিষদের যুগ্ম-মহা সচিব মো. ওয়ালী উল্লাহ এবং পিবিসিপির উপদেষ্টা ড. মোকছেদ আলম মঞ্জু , সহ-দপ্তর সম্পাদক মো. সিরাজুল ইসলাম, পার্বত্য নাগরিক পরিষদের ঢাকা মহানগর কমিটির মো. আবদুল করিম মিজি, পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা মো. মোস্তফা কামাল, পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের ঢাকা মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সারোয়ার মহানগর নেতা আলামিন প্রমুখ।

মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত ১৮ তারিখে রাঙ্গামাটির জেলার বাঘাইছড়িতে ৮জন নির্বাচনী কর্মকর্তাকে হত্যা এবং ২০জন আহত  করার  পরদিন বিলাইছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুরেশ কান্তি তংছংগ্যাকে গুলি করে হত্যা করে তার প্রতিবাদে এবং ‘পার্বত্য চট্টগ্রামের  তিন জেলা থেকে সংরক্ষিত মহিলা আসনের  এমপি  বাসন্তি  চাকমা  গত ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে পার্বত্য চট্টগ্রামের বাঙ্গালী এবং সেনাবাহিনী সম্পর্কে যে মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক এবং উগ্রসাম্প্রদায়িক বক্তব্যে দিয়েছে তাতে মুসলমানদের  ধর্মানুভূতিতে আঘাত করেছে। তার বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে অশান্তি সৃষ্টির হয়েছে। বাসন্তী চাকমার উগ্রসাম্প্রদায়িক বক্তব্যে পাহাড়ে উপজাতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে উস্কে দিয়েছে। তার দ্বায়ে সংসদ থেকে তাকে অপসারণ, তার বক্তব্য সংসদের রেকর্ড থেকে বাতিল এবং জাতীর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।

সন্তু লারমা ও ৮ জনের হত্যাকারী উপজাতীয় সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে চূড়ান্ত শাস্তি এবং ক্ষতিগ্রস্থ সকল পরিবারকে ৫০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণের দাবি জানান। পার্বত্য নাগরিক পরিষদের দপ্তর সম্পাদক খলিলুর রহমানের প্রেরিত এক ই-মেইলে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এসময় হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত খুঁজে বের করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা, পাহাড়ে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের সাড়াশি অভিযান শুরু করার দাবি জানানো হয়।

Exit mobile version