parbattanews

‘মা-মাছ রক্ষায় জেলেদের এগিয়ে আসতে হবে’

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি:

‘মা-মাছ ডিম ছাড়ার পর পোনা মাছ বড় হলে তা সম্পদে পরিণত হবে। তাই হ্রদের মা-মাছ রক্ষায় জেলেদের এগিয়ে আসতে হবে’।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুলাই) সকালে ‘স্বয়ংসম্পূর্ণ মাছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’-এই শ্লোগানকে সামনে রেখে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ, জেলা মৎস্য দপ্তর, বিএফডিসি ও বিএফআরআই এর আয়োজনে জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সম্মেলন কক্ষে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে মাছের পোনা অবমুক্তকরণ ও উদ্বোধনী আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

এর আগে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা অনুষ্ঠানের শুভ উদ্ধোধন করেন।

এ সময় জেলা মৎস্য বিষয়ক আহ্বায়ক ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য সাধস মনি চাকমার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রনজিত কুমার পালিত, কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক পবন কুমার চাকমা, জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা মনোরঞ্জন ধর, বিএফআরআই’র ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. কাজী বেলাল হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইয়াছিন প্রমুখ।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, মিঠা পানির মাছ দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানি করে অনেক জেলে স্বাবলম্বী হয়েছে।

এ সময় এশিয়ার বৃহত্তম কাপ্তাই হ্রদে ৩ মাস মৎস্য শিকার নিষিদ্ধ থাকাকালীন মাছ শিকার না করার আহ্বান জানান বক্তারা। পরে রাজবাড়ী জলযান ঘাটে মাছের পোনা অবমুক্ত করেন অতিথিরা।

আলোচনা সভার আগে ‘জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ’ উপলক্ষে রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ হতে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা শিল্পকলা একাডেমি গিয়ে মিলিত হয়।

Exit mobile version