অসহায় পিতা আবদুর রহমান, গ্রাম -পুর্ব জুমছড়ি, ওয়ার্ড নং ২, ইউনিয়ন-গর্জনিয়া, থানা রামু , জেলা-কক্সবাজারের অসহায় পিতা ছেলে রফিকুল ইসলাম (১৯) এর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে বলে জানান।
বুধবার (২৪ জুন) ঘণ্টাখানেক পুত্রের অত্যাচারের নির্মম কাহিনী শুনাতে গিয়ে অবশেষে কেঁদে ফেলেন পিতা আবদুর রহমান। তার কান্না দেখে এই প্রতিবেদক নিজেই আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন।
তিনি জানান, এই ছেলেকে নিয়ে গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ি‘সহ স্থানীয় ইউপি সদস্য আবুল কাসেম কয়েক দফা শালিস বৈঠকে বসেছে। কিন্ত কোন কাজে আসছেনা।
আজ ১ বছর যাবত অত্যাচার চালিয়ে আসছে। বাড়ি ঢুকার সাথে সাথে টাকার জন্য আসবাবপত্র ভাংচুর চালায় ও হুমকি দিয়ে থাকে। মা লায়লা খাতুনের ও সন্তানের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলে ধরেন।
সংসারে ৩ ভাই ২ বোন। ভাইদের মধ্যে রফিক সবার বড় ছেলে। অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ালেখা করেছে। বাকী শত চেষ্টার পর ও ব্যর্থ। বর্তমান এই ছেলেটি থীমছড়ি বাজারের রহিমুল্লাহ‘র দোকানে অবস্থান করে থাকে বলে জানান।
অভাব অনটনের সংসার এ ছেলের হাল ধরার কথা থাকলেও উল্টো সন্তানের অত্যাচারে পিতা অসহায়। পিতার অভিযোগ এই সন্তানের কোন অঘটনের দ্বায় আমি বহন করতে পারবনা।
পুত্রের অত্যাচারের বিষয়টি নিয়ে এখন শঙ্কিত এবং বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।