ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্থ অবজারভেটরির তত্ত্বাবধায়ক অধ্যাপক সৈয়দ হুয়ায়ুন আখতার জানান, এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ৫০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে মিয়ানমারের চাউক অঞ্চলে; কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠের ৮৪ কিলোমিটার গভীরে।
বিকালে অফিস ছুটির আগে আগে রাজধানীর ভবনগুলো ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলে আতঙ্ক তৈরি হয়। অনেকেই ভবন ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন।
দক্ষিণের বিভাগ চট্টগ্রাম এবং উত্তরের রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলাতেও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিভিন্ন অঞ্চলেও ভূমিকম্পের খবর জানিয়েছেন আমাদের প্রতিনিধিরা।
তাৎক্ষণিকভাবে দেশের কোথাও ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। মিয়ানমারে কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না সে তথ্য আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেনি।