Notice: Trying to get property 'post_excerpt' of non-object in /home/parbatta/public_html/wp-content/themes/artheme-parbattanews/single.php on line 53

Notice: Trying to get property 'guid' of non-object in /home/parbatta/public_html/wp-content/themes/artheme-parbattanews/single.php on line 55

সেনাবাহিনীর মতো কমব্যাট পোশাক পরিহিত পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা গুইমারায় বৌদ্ধ মন্দির ও মূর্তি ভাঙচুর করেছে

পার্বত্যনিউজ রিপোর্ট ॥
খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার কুকিছড়ায় সেনাবাহিনীর পরিত্যাক্ত ক্যাম্পে একরাতের মধ্যে অবৈধভাবে স্থাপিত বৌদ্ধ মন্দির ও ৮ ফুট উচ্চতার বুদ্ধমূর্তি ভাংচুর করেছে অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা। সোমবার(২৩ অক্টোবর) দিবাগত গভীর রাতের কোনো এক সময় সন্ত্রাসীরা এ ঘটনা ঘটায়। তবে উক্ত ঘটনার দায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপর চাপিয়ে মঙ্গলবার সকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাহাড়ী বিভিন্ন আইডি, গ্রুপ ও পেইজ থেকে ব্যাপক ঘৃণাত্মক, বিদ্বেষ ছড়ানো ও উষ্কানীমূলক প্রচারণা চালানো হয়।

বিষয়টি সরেজমিন তদন্ত করতে মঙ্গলবার দুপুরে পার্বত্যনিউজের এই প্রতিনিধি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, নতুন অস্থায়ীভাবে তোলা টিন ও বাঁশের তৈরি বৌদ্ধ মন্দিরটি সম্পূর্ণরূপে ভাঙচুর করা হয়েছে। ভাঙচুর করে টিন ও বাঁশের বেড়া একপাশে ফেলে দেয়া হয়েছে। বুদ্ধমূর্তিটি তার বেদী থেকে সম্পূর্ণ উপড়ে ফেলা হয়েছে। এছাড়া মূর্তিটি ভাঙচুর করা হয়েছে।


এ বিষয়ে আরো পড়ুন:

কুকিছড়ার বুদ্ধ মন্দির ও মূর্তি ভাঙার ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে


সরেজমিন পরিদর্শনকালে সেনাবাহিনী, পুলিশ, উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ গণমাধ্যম কর্মীদের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে দেখা যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় যৌথ বাহিনীর বিশেষ টহল জোরদার করা হয়েছে। এসময় স্থানীয়দের সাথে কথা বলে সকলকে শান্ত থাকার আহবান জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

বিহার সংলগ্ন পাড়ার বাসিন্দা তানিয়ং মারমাসহ স্থানীয় পাড়াবাসীদের সাথে কথা বললে তারা পার্বত্যনিউজকে জানায়, রাতের আঁধারে সাদা পোশাকে কিছু লোক এসে এ ধংসযজ্ঞ চালায়। এসময় ভয়ে তারা কেউ ঘর থেকে বাহির হয়নি। ফলে কারা এই বুদ্ধমূর্তি ভেঙেছে তা তারা দেখেনি বলে জানায়।

কুকিছড়ার স্থানীয় ক্যাচাই মারমার ছেলে চাইথোয়াই মার্মা পার্বত্যনিউজকে বলেন, মূর্তিটি রাতের অাঁধারে কে বা কারা ভেঙ্গেছে তিনি জানেন না। তবে সকালে শুনেছেন সাদা পোশাকে কিছু লোক মূর্তিটি ভেঙ্গেছে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মন্দিরটি হঠাৎ করে তৈরি হওয়ায় তাতে কোন ঠাকুর বা ভান্তে ছিলো না।

কুকিছড়া পালিতুল সুরক্ষিত বৌদ্ধ বিহারের আগাছাড়া ভিক্ষু পার্বত্যনিউজকে জানান, রাতে মন্দির ভাঙ্গার শব্দ শুনেছেন, তবে কে ভেঙ্গেছে তিনি দেখেননি। সকালে ফেসবুকে দেখে জেনেছেন, সেনাবাহিনী করেছে এটা।

মন্দির পাশ্ববর্তী কইলাশা ত্রিপুরা পার্বত্যনিউজকে বলেন, রাতে মন্দির ভাঙ্গার শব্দ শুনে তিনি ঘর থেকে বের হয়েছিলেন। কিন্তু কিছু লোকজন তাকে আটক করে রেখেছিলো তাই তিনি মন্দিরে আসতে পারেন নি। তাই ভাংচুরকারী লোকগুলো কারা তাদের তিনি চিনতে পারেন নি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য কালা মারমা পার্বত্যনিউজকে বলেন, ঘটনাস্থলে তিনি ছিলেন না। তবে সকালে লোকজনের মাধ্যমে শুনেছেন, নিরাপত্তা বাহিনীর মতো পোশাক পরিহিত কিছু লোক মন্দিরটি ভেঙ্গে ফেলেছে।

কুকিছড়া কেয়ার এর ভান্তে নান্দাছাড়া পার্বত্যনিউজকে জানান, তিনিও শুনেছেন সেনাবাহিনীর মতো পোশাক পরা লোকজন কেয়াংটি ভেঙ্গেছে। তবে তারা সেনাবাহিনীর সদস্য ছিলো কিনা তার কোন প্রমাণ পাননি তিনি।

উল্লেখ্য, পাহাড়ী একটি সন্ত্রাসী সংগঠন সেনাবাহিনীর মতো কমব্যাট পোশাক পরিধান করে তাকে।

এ সময় স্থানীয় কারবারী এচিং মারমা পার্বত্যনিউজকে জানান, গতরাতে এই এলাকায় সেনাবাহিনীর টহল টিম এসেছে বলে আমার জানা নেই। তিনি আরো বলেন, যেখানে কুকছিড়ায় আরো দুটি বৌদ্ধ বিহার রয়েছে সেখানে কতিপয় ভূমি দস্যুরা বিহারের নামে এ ভূমিটি দখলের পাঁয়তারা করছে। এটি মূলত সরকারী খাস ভূমি।

নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, গতরাত আনুমানিক ১টার দিকে একদল পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা অস্ত্রসহ মন্দির এলাকায় প্রবেশ করে সেখানে মন্দির ভাংচুর চালায় এবং হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলে যায়, কেউ এ বিষয়ে কিছু জানতে চাইলে সেনাবাহিনীর নাম বলতে হবে, ভূলেও কেউ তাদের কথার বাহিরে গেলে গুলি করে মারা হবে।

এসময় উপজাতীয় সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর মতো কমব্যাট পোশাক পরিহিত ছিলো। উল্লেখ্য, পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা অনেক সময়ই সেনাবাহিনীর মতো কমব্যাট পোশাক পরিধান করে থাকে।

স্থানীয় সাধারণ উপজাতীয় বাসিন্দাদের দাবি, উক্ত মন্দিরটিকে ঘিরে সেখানে একটি সংকট তৈরী হয়েছে । নিরাপত্তার স্বার্থে উক্ত স্থানে নিরাপত্তাবাহিনীর ক্যাম্প পূনর্বহাল সহ এসব সন্ত্রাসীদের কার্যক্রম বন্ধে ব্যবস্থা না নিলে গ্রাম ছাড়তে বাধ্য হবেন তারা।

হাফছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরী ঘটনাস্থল পরির্দশন করে ঘটনার সাথে জড়িত দূস্কৃতিকারীদের খুঁজে বের করে দ্রুততম সময়ে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে এলাকাবাসীকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ করেন। ঘটনা যাই ঘটুক, যারাই ঘটাক, যারা এ ধরণের হীন কর্মকাণ্ড যারা ঘটিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাসহ সকলের উদ্যোগে মন্দির এবং মূর্তিটি পূনরায় স্থাপন করার দাবী জানান তিনি।

এ বিষয়ে গুইমারা থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দীন জানান, কুকিছড়া বৌদ্ধ মুর্তি ভাঙার বিষয়ে আমরা জানতে পেরে পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং স্থানীয় উপজাতীদের থেকে জানতে চাইলে তারা জনান, রাত ১২ টা থেকে ৪ টার মধ্যে কে বা কারা সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য দুষ্কৃতিকারীরা মূর্তিটি ভেঙে দিয়েছে। এ বিষয়ে গুইমারা থানায় কোন লিখিত অভিযোগ বা মামলা দায়ের হয়নি।

গুইমারা উপজেলা চেয়ারম্যান উশ্যেপ্রু মারমা সবাইকে শান্ত থেকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে ধৈর্য ধরার অনুরোধ জানান।

মাটিরাঙ্গা সেনা জোন অধিনায়ক লে. কর্ণেল নওরোজ নিকোশিয়ার পার্বত্যনিউজকে জানান, নিরাপত্তাবাহিনী পাহাড়ে শান্তি সম্প্রীতি রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দূস্কৃতিকারীরা নিজেরা ঘটনা ঘটিয়ে প্রশাসনের উপর দায় চাপানের চেষ্টা করছে। এভাবে নিরাপত্তা বাহিনীকে নিয়ে অপপ্রচার কারো কাম্য হতে পারে না। যারা এ ঘটনার সাথে জড়িত তাদের খুঁজে বের করে শীঘ্রই আইনের আওতায় আনা হবে। তাই সবাইকে ধৈর্য্য সহকারে শান্ত থাকার আহবান জানান তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় সূত্র পার্বত্যনিউজকে নিশ্চিত করেছে, ধর্মীয় আবেগের বিষয়টি বিবেচনা করে দুয়েকদিনের মধ্যে ঘটনাস্থলের আশেপাশের কোনো নিষ্কণ্টক জায়গায় একটি স্থায়ী বৌদ্ধ মন্দির নির্মাণ করে দিতে স্থানীয় প্রশাসন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় সচেতন মহল পার্বত্যনিউজকে জানায়, মূলত গত ২ বছর ধরে খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা, মাটিরাঙ্গা, মানিকছড়ি, রামগড়, লক্ষ্ণীছড়ি ও মাটিরাঙ্গা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে উপজাতীয় সন্ত্রাসীরা পরিত্যাক্ত সেনাক্যাম্প ও বাঙালীদের পরিত্যাক্ত জমি দখল করে পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা বেশ কয়েকটি কিয়াং ও পাহাড়ী বসতি গড়িয়েছে। এ বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমগুলোতে রিপোর্ট হওয়ায় পর স্থানীয় প্রশাসন সেসব অবৈধ দখল উচ্ছেদের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নিচ্ছিল। সে সময় পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা এ ঘটনা ঘটিয়ে প্রমাসনের উদ্যোগকে থামিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করে থাকতে পারে।

এ মহলটি ক্ষোভের সাথে আরো জানান, পাহাড়ে একের পর এক এ ধরণের ঘটনা ঘটছে। এরজন্য দায়ী সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনীর ভুলনীতি। তাদের মতে, পাহাড়ে আগুন লাগে,পোড়া ছনের ঘরের বদলে সরকার সেমি পাকা/টিনের ঘর তৈরি করে দেয়। তাহলে ঘরপোড়াতে তো কোনো সমস্যা নেই। আজ যদি অবৈধ দখলীয় ভূমিতে নির্মিত অস্থায়ী বাঁশের মন্দিরের বদলে স্থায়ী ও পাকা মন্দির নির্মাণ করা হয়, তাহলে এরকম মন্দির আরো পুড়বে না তার গ্যারান্টি কি?

তারা জানায়, বিলাইছড়িতে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে দুই মারমা কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ এনে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সেনাবাহিনীর ভাবমর্যাদা নষ্ট করতে ব্যাপক অপপ্রচার চালানো হয়। পরে ঘটনার তদন্তে দেখা যায়, দুই মারমা কিশোরী ধর্ষিতা হয় নি। কাজেই সেনাবাহিনী অভিযোগ মুক্ত।

একইভাবে লামায় দুই ত্রিপুরা কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ বিজিবির বিরুদ্ধে উঠলেও ডাক্তারী পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়, ত্রিপুরা কিশোরীদ্বয় ধর্ষিতা ছিলো না। বিজিবিও ধর্ষণের অভিযোগ মুক্ত হয়। উভয় ক্ষেত্রেই দেখা যায়, নিরাপত্তা বাহিনীগুলো অভিযোগের দায় মুক্ত হয়েই দায়িত্ব শেষ করেছে। অথচ রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো, বিদ্বেষ ছড়ানো, জাতীয় আন্তর্জাতিক মহলে অপপ্রচার করার মতো ভয়ানক রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধের কোনে বিচার হয়নি।

তাদেরকে চিহ্নিত করে শান্তির আওতায় আনা হয়নি। ফলে অপরাধীরা নিরাপদে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকেছে, আস্কারা পেয়েছে। ফলে এ ধরণের অপরাধকে থোড়াই কেয়ার করে একের পর এক নতুন ষড়যন্ত্রের বীজ বুনেছে। সে কারণে অভিজ্ঞমহলটি কুকিছড়ার ঘটনার সাথে জড়িত ও অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের দাবী জানিয়েছে।

কুকিছড়ায় বৌদ্ধমন্দির ভাঙার প্রতিবাদ

এদিকে বৌদ্ধ মূর্তি ভাংচুরের প্রতিবাদে নিরাপত্তা বাহিনীকে দায়ী করে মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় একটি বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা। মিছিলটি গুইমারা রামসু বাজার এলাকা থেকে শুরু হয়ে উপজেলা প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর বাধা উপেক্ষা করে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী শত শত নারী-পুরুষ মিছিলটি নিয়ে গুইমারা রিজিয়নের সংরিক্ষত এলাকায় প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ তাদের ব্যরিকেড দিয়ে আটকে দেয়। এ সময় উত্তেজিত জনতা গুইমারা ব্রীজের যান চলাচল বন্ধ করে প্রতিবাদ সভা করে।

এতে বক্তব্য রাখেন, গুইমারা দেওয়ানপাড়া মিশন বৌদ্ধ বিহারের ভিক্ষু জ্যোতিসারা ভান্তে, কুকিছড়া পালিতুল সুরক্ষিত বৌদ্ধ বিহারের প্রধান আগাচারা ভিক্ষু, নাক্রাইপাড়া বৌদ্ধ বিহারের প্রধান ক্ষেমাছাড়া ভিক্ষু প্রমুখ।

বক্তারা ঘটনার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন। একই সাথে ৭দিনের মধ্যে বৌদ্ধ মুর্তি স্থাপনের জোর দাবী জানান তারা।

অপরদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সালাহ উদ্দিন, গুইমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়ুয়া, গুইমারা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. গিয়াস উদ্দিন, গুইমারা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মেমং মারমা, সিন্দুকছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রেদাক মারমা, হাফছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চৌধুরী প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা ঘটনার সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের পাশাপাশি দোষীদের গ্রেফতার ও শাস্তির আওতায় আনা হবে বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এছাড়াও প্রশাসনে পক্ষ থেকে দ্রুততম সময়ের মধ্যেই নতুন বুদ্ধ মূর্তি স্থাপন করা হবে বলে আশ্বস্ত করা হয়।

তারা আরো বলেন, একদিন পর বুদ্ধ-ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বৌদ্ধ পূর্ণিমা। এ উৎসবটিকে ভণ্ডুল করার জন্য যারা এ ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের কোন ভাবেই ছাড়া দেয়া হবে না। এসময় ঘটনার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণসহ বুদ্ধ মুর্তিটি পুনঃস্থাপনের ঘোষণা দেয়া হয়।

বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ গুইমারা থানার অফিসার ইনর্চাজ মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন ,অপরাধী যেই হোক না কেনো তাকে আইনের আওতায় এনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ।

Print Friendly, PDF & Email
Facebook Comment

One Reply to “সেনাবাহিনীর মতো কমব্যাট পোশাক পরিহিত পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা গুইমারায় বৌদ্ধ মন্দির ও মূর্তি ভাঙচুর করেছে”

  1. These pictures are has taken many years. if you need to know that Bangladesh military has destroyed the temple so, I can send you some ….. army pictures. we have evidence and our security has taken some pictures during those ……r destroying Buddhist temple and status

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন