কুতুবদিয়ায় করোনার ভয়াল থাবা
(ছবি সংযুক্ত) কুতুবদিয়া প্রতিনিধি কুতুবদিয়ায় করোনার লক্ষণ ছাড়াই অজান্তেই আক্রান্ত হচ্ছে বেশির ভাগ মানুষ। এত প্রচারণার পরেও করোনা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে তারা। সামান্য উপসর্গতে পরীক্ষা করালেই বের হচ্ছে পজিটিভ। গত দু‘দিনে ৩২ নমূনায় ( র্যাপিড এন্টিজেন টেস্টে) ১৭ জনই পজিটিভ। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) ১৪টি নমূনায় আক্রান্ত মিলেছে ১২ জনের। শনিবার ১৮টি নমূনায় পজিটিভ এসেছে ৫ জনের। দীর্ঘদিন উপজেলায় করোনার নমূনা ছিল নগন্য। কয়েকমাস পর হাতেগনা দ‘ুএকটা করোনা পজিটিভ হতো। মোট নমূনা পরীক্ষা হয়েছে ১হাজার ১৯৪ জনের। সব মিলিয়ে পজিটিভ হয়েছে ১৭৬ ব্যক্তি। আক্রান্তদের সিংহভাগ পূর্ণ উপসর্গ নেই বলে জানা গেছে। ফলে উপসর্গ থাকলেও অনিহা রয়েছে পরীক্ষা করাতেও। গত বৃহস্পতিবার স্বপরিবারে ( ৪ জন) নমূনা পজিটিভ মেলা ধুরুং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক মোর্শেদুল আলম বলেন, করোনার তেমন উপসর্গ ছিলনা। সামান্য জ¦র আর খাবারের গন্ধ না মেলায় তিনি করোনা টেস্ট দিয়েছিলেন। তার মত শত শত মানুষ অজান্তেই করোনার বহণ করছে। তাদের অবাধ বিচরণই অনেককে আক্রান্ত করছে। বিলম্ব না করে সামান্য উপসর্গ দেখাা দিলেই নমূনা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে সতর্ক হতে হবে বলে তিনি মনে করেন। বিশিষ্ট ব্যবসায়ি মোহাম্মদ আবু মুছা বলেন, উপজেলায় যে ভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে তাতে সচেতন না হলে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেবে। তিনি জনগণকে আরো সচেতনা সৃস্টির লক্ষ্যে প্রশাসনের সুদৃষ্টি আশা করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তা ডা: জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, করোনাকে অবহেলা না করে দু‘একটা উপসর্গ দেখা দিলেই হাসপাতালে এসে নমূনা দিয়ে নিশ্চিত হতে হবে। মাত্র ১০০ টাকায় করোনা টেস্ট হচ্ছে হাসপাতালে। গরীব হলে ফ্রি করার ব্যবস্থা রয়েছে। পর্যাপ্ত টিকাও রয়েছে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ি নিবন্ধন করে দ্রুত টিকা গ্রহণের আহবান জানান তিনি।
এম, এ মান্নান/০১৭১৪৩৭৪২৩৪
কুতুবদিয়ায় করোনার লক্ষণ ছাড়াই অজান্তেই আক্রান্ত হচ্ছে বেশির ভাগ মানুষ। এত প্রচারণার পরেও করোনা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে তারা। সামান্য উপসর্গতে পরীক্ষা করালেই বের হচ্ছে পজিটিভ। গত দু‘দিনে ৩২ নমূনায় ( র্যাপিড এন্টিজেন টেস্টে) ১৭ জনই পজিটিভ। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) ১৪টি নমূনায় আক্রান্ত মিলেছে ১২ জনের।
শনিবার ১৮টি নমূনায় পজিটিভ এসেছে ৫ জনের। দীর্ঘদিন উপজেলায় করোনার নমূনা ছিল নগন্য। কয়েকমাস পর হাতেগনা দু’একটা করোনা পজিটিভ হতো। মোট নমূনা পরীক্ষা হয়েছে ১ হাজার ১৯৪ জনের। সব মিলিয়ে পজিটিভ হয়েছে ১৭৬ ব্যক্তি। আক্রান্তদের সিংহভাগ পূর্ণ উপসর্গ নেই বলে জানা গেছে। ফলে উপসর্গ থাকলেও অনিহা রয়েছে পরীক্ষা করাতেও।
গত বৃহস্পতিবার স্বপরিবারে ( ৪ জন) নমূনা পজিটিভ মেলা ধুরুং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক মোর্শেদুল আলম বলেন, করোনার তেমন উপসর্গ ছিলনা। সামান্য জ্বর আর খাবারের গন্ধ না মেলায় তিনি করোনা টেস্ট দিয়েছিলেন। তার মত শত শত মানুষ অজান্তেই করোনার বহণ করছে। তাদের অবাধ বিচরণই অনেককে আক্রান্ত করছে। বিলম্ব না করে সামান্য উপসর্গ দেখাা দিলেই নমূনা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে সতর্ক হতে হবে বলে তিনি মনে করেন।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ি মোহাম্মদ আবু মুছা বলেন, উপজেলায় যেভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে তাতে সচেতন না হলে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেবে। তিনি জনগণকে আরো সচেতনা সৃস্টির লক্ষ্যে প্রশাসনের সুদৃষ্টি আশা করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তা ডা: জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, করোনাকে অবহেলা না করে দু‘একটা উপসর্গ দেখা দিলেই হাসপাতালে এসে নমূনা দিয়ে নিশ্চিত হতে হবে। মাত্র ১০০ টাকায় করোনা টেস্ট হচ্ছে হাসপাতালে। গরীব হলে ফ্রি করার ব্যবস্থা রয়েছে। পর্যাপ্ত টিকাও রয়েছে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ি নিবন্ধন করে দ্রুত টিকা গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি।