পার্বত্য চট্টগ্রামে ইউএনডিপি’র ভয়াবহ গোপন মিশন ‘ভিশন-২০৩০’

jumma land plan

মো: আবুল কাসেম:
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসুচী (ইউএনডিপি) পাহাড়ে তাদের কার্যক্রম শুরু করার পর থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ষড়যন্ত্রের একটি নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য ইউএনডিপির প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা থাকলেও বাস্তবে ঘটছে তার বিপরীত। অগ্রাধিকারের নামে ইউএনডিপির বিভিন্ন উচ্চ পদে বসে চাকমা সম্প্রদায়ের একটি চিহ্নিত গোষ্ঠী চালিয়ে যাচ্ছে তাদের নানামুখী ভয়াবহ বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র। পাহাড়ের উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে চাকমা সম্প্রদায়ের লোকরাই অন্যান্যদের চেয়ে অধিক সচেতন, শিক্ষিত ও স্বচ্ছল। অথচ দেখা গেছে উন্নয়ন বঞ্চিত বাঙ্গালীসহ অন্যান্য উপজাতীয় জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে ইউএনডিপি একচেটিয়া চাকমা সম্প্রদায়ের কিছু গোত্রের সার্বিক উন্নয়নে প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে কর্মরত ইউএনডিপির বড় থেকে ছোট সকল কর্তাই চাকমা সম্প্রদায়ের। ফলে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও নেয়া হয় বৈষম্যনীতি। পাহাড়ের অন্যান্য সম্প্রদায়, যেমন- ত্রিপুরা, মার্মাসহ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অন্যান্য জনগোষ্ঠীর মানুষদের জীবন জীবিকার মান দেখলেই তা স্পষ্ট হয়ে উঠে। উপজাতীয়দের অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষ পুর্বে যেমন ছিলো বর্তমানে আরো অধিক দারিদ্রসীমার নীচে বসবাস করছে। বড়কর্তা চাকমা বাবুদের ইশারায় ইউএনডিপির বিভিন্ন প্রজেক্টে কর্মকর্তা কর্মচারীদের ৯০ ভাগই নিয়োগ পেয়ে থাকে চাকমা সম্প্রদায়ের লোকজন।

ইউএনডিপি পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দেয়ার কথা প্রচার করলেও বাস্তবে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ইউএনডিপির প্রতিটি প্রজেক্টের অর্ধেক বরাদ্দ খরচ হয়ে থাকে জনবল, যোগাযোগ ও যানবাহন খাতে। অবকাঠামোগত দু চারটি প্রকল্পছাড়া অধিকাংশই সভা, সেমিনার, বিদেশ ভ্রমণ,কনসালটেন্সী, ওর্য়াকশপসহ অদৃশ্যখাতে। প্রকল্পগুলির বাস্তবায়ন হয়ে থাকে চাকমাদের নিয়ন্ত্রিত হাতেগোনা কয়েকটি স্থানীয় এনজিওর মাধ্যমে। এভাবেই ইউএনডিপি’র পরিকল্পিত সহযোগিতায় এগিয়ে যাচ্ছে শুধু চাকমা সম্প্রদায় আর স্বপ্ন দেখছে জুম্ম ল্যান্ড নামে একটি স্বাধীন পৃথক রাষ্ট্রের। সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব বিরোধী ভয়াবহ গোপন মিশন ‘ভিশন-২০৩০’।

images ববব

সুদুরপ্রসারী এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে ভারতের অরুনাচল থেকে দেড় লাখ উপজাতীয়কে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে পুশইন করার গোপন তৎপরতা চলছে। ইউএনডিপির বিভিন্ন প্রকল্পে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জায়গা করে নেয়া পার্বত্য চট্টগ্রামের চাকমা সম্প্রদায়ের এক শ্রেণীর উচ্চ শিক্ষিত স্বাধীনতা লোভী চাকমা বাবুদের অতীত বাসনারই নতুন ফসল পুশইন করার এই ষড়যন্ত্র। ইউএনডিপিতে কর্মরত উচ্চ ও নিম্ন পদস্থ নির্ভরযোগ্য অনেক সুত্রেই এই তথ্য পাওয়া গেছে।

এই কর্মকর্তারাই উপজাতীয়দের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সুযোগ সুবিধার কথা বলে ভারতের অরুণাচল থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে আনার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে চাকমা সম্প্রদায়ের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা, আধিপত্য এবং কোন এক সময় পৃথক রাষ্ট্রের স্বপ্নই তাদের ষড়যন্ত্রের এই পথে বেগবান করে তুলছে প্রতিদিন। এই স্বপ্ন দেখার পেছনে রয়েছে বহুমূখী উপাদান। নানামুখী সুযোগ সুবিধা আর সাহায্য সহযোগিতা পেয়ে সেই স্বপ্নের রাষ্ট্র দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে উপজাতীয়দের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম (বিশেষ করে চাকমা সম্প্রদায়ের একটি অংশ)।

সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গেছে, ইউএনডিপির উঁচু পদে থাকা চাকমা কর্তারাই গোপন যোগাযোগের মাধ্যমে বর্তমান সরকার ক্ষমতাসীন হবার পর থেকে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দিয়ে টেলিফোন সংলাপের মাধ্যমে বাংলাদেশী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়ে আসছে অরুণাচলে থাকা উপজাতীয়দের পার্বত্য চট্টগ্রামে ফিরিয়ে আনতে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরকালে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে আলোচনা করে এবং বাংলাদেশী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান জানান। এরপর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ইতিবাচক সাড়া না পেয়ে অবশেষে ইউএনডিপির চাকমা কর্তাদের যোগসাজসে সেখানকার উপজাতীয়দের অনেকটা স্বেচ্ছায় পুশইনের পরিকল্পনা করা হয়।

পাহাড়ের উপজাতীয় ছাত্রছাত্রীদের বিশেষ কোটার সুবাদে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার সুযোগ পেয়ে সহজ পরিশ্রমে উচ্চতর ডিগ্রী নিচ্ছে উপজাতীয় ছাত্ররা। এভাবে বিভিন্ন দেশে লেখাপড়ার পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রামে চাকমা সম্প্রদায়ের ‘অবহেলিত নির্যাতিত ও নিগৃহীত জীবনযাপনের’ কল্পকাহিনী ছড়িয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সহযোগিতা ও সহানুভুতি‘ আদায় করছে। বাস্তবতা হচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালীসহ অন্য সকল সম্প্রদায় চাকমা কর্তৃক শোষিত, নিগৃহীত, নির্যাতিত। চাকমা উপজাতীয়দের উচ্চশিক্ষিত এই অংশটিই একসময় ইউএনডিপিতে মোটা বেতনের চাকরী পাচ্ছে অনায়াসে।

তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, ভারতের উত্তর পশ্চিম অংশের চীনের সাথে বিরোধীয় সীমান্ত এলাকা অরুণাচল রাজ্যে বসবাসকারী প্রায় আড়াই লাখ উপজাতীয়দের মধ্য থেকে দেড়লাখ উপজাতীয়কে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে পুশব্যাক করতে জোর তৎপরতা শুরু করে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। পার্বত্য চট্টগ্রামে ইউএনডিপিতে কর্মরত কিছু উপজাতীয় ব্যক্তিত্ব এবং কলকাতায় স্থায়ীভাবে বসবাস করছে এমন কয়েকজন বিশিষ্ট উপজাতীয় ব্যক্তি ভারতীয় পররাষ্ট মন্ত্রণালয়কে একাজে সহযোগিতা করছে। ভারত সরকার এসকল নাগরিককে একসময় আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের নিকোবরে পাঠাতে জোর চেষ্টা চালিয়েছিলো। কিন্তু সেখানকার বাসিন্দারা আন্দামানে না গিয়ে অরুণাচল রাজ্যেই বসবাস করছে। এসব উপজাতীয়দেরকেই পার্বত্য চট্টগ্রামে পুশইন করতে গোপন তৎপরতা শুরু করেছে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বেশকিছু পরিবার ইতিমধ্যে ভারত বাংলাদেশের অরণ্যঘেরা সীমান্ত এলাকা খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলার দুদুকছড়া এবং রাঙ্গামাটি জেলার সাজেক ইউনিয়নের সংরক্ষিত বনাঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এসকল পরিবার স্থানীয় উপজাতীয় বাসিন্দাদের সাথে মিশে যাচ্ছে নিকট আত্মীয় স্বজনের নাম দিয়ে।  

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, ভারত দাবী করছে, ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের সময়, ১৯৬০ সালে কাপ্তাই বাঁধে উদ্বাস্তু হওয়া এবং ১৯৮৬ সালে ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পর এসকল নাগরিক বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে গোপন পথে কয়েক দফায় এসে অরুণাচল রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে বসতি শুরু করে। ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেখানকার আইন শৃংখলা বাহিনী এসকল পরিবারকে চীনের সাথে সীমান্ত বিরোধ আছে এমনসব এলাকাতে বসতি স্থাপন করায়। এক পর্যায়ে এসকল পরিবারকে ভারত সরকার আন্দামান দ্বীপে নিতে চাইলে এসকল নাগরিক তাতে অস্বীকিৃত জানায়। এছাড়া এসকল পরিবার ভারতের নাগরিকত্ব পেতে আশির দশকে ভারতীয় আদালতে আবেদন করলে আদালত দীর্ঘ শুনানীর পর এসকল নাগরিকদের মধ্যে যারা ভারতে জন্ম নিয়েছেন তাদেরকে নাগরিকত্ব দিতে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দেয়। রাজ্য সরকার কিছু লোককে নাগরিকত্ব দিয়ে নামমাত্র আদালতের নির্দেশ পালন করেন।

অপরদিকে, আন্দামানে নিতে কয়েক দফায় ব্যর্থ হয়ে ভারত সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামের কিছু উপজাতীয় ব্যক্তির পরামর্শে এসব পরিবারকে ভারতের নাগরিকত্ব না দিয়ে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে পুশব্যাক করার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। এসকল উপজাতীয় পরিবার কয়েক যুগেও ভারতের নাগরিকত্ব না পাওয়া এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে আসলে ইউএনডিপির মাধ্যমে বিশেষ বিশেষ সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে এবং ভারতীয় বাহিনীর বিভিন্ন রকমের চাপে তারা নিজেরাই সংগঠিত হয়ে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে আসতে বিভিন্ন গোপন কৌশলে কার্যক্রম শুরু করেছে। জনৈক মৃণাল ভিক্ষু এই কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন বলে জানা গেছে। তার পরিচালনায় “ওয়ার্ল্ড চাকমা নেটওয়ার্ক” নামে একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তাদের বিভিন্ন তথ্য আদান প্রদান, পরামর্শ ও সহযোগিতা চাওয়াসহ যাবতীয় কার্যক্রম চলছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও ভারতের বহুল প্রচারিত আনন্দবাজার পত্রিকায় এ সংক্রান্ত বিষয়ে বেশ কয়েকবার রিপোর্টও প্রকাশ করা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে।

উল্লেখ্য, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবী, ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সাথে শান্তিচুক্তি সম্পাদনের পর ভারতে আশ্রিত শরণার্থীদের একটি অংশ অর্থাৎ সন্তু লারমার বিরোধী উপজাতি প্রীতি গ্রুপের সমর্থকরা চুক্তিকেও সমর্থন দেয়নি এবং বাংলাদেশেও প্রত্যাবর্তন করেনি। ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, তৎকালীন সময়ে এবিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সাথে আলোচনা করলে দ্বিতীয় দফায় এসকল পরিবারকে প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার সিদ্ধান্ত নেবে মর্মে প্রতিশ্রুতি ছিলো। বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতির বিষয়ে ভারতীয় পররাষ্ট্র  মন্ত্রণালয়ের এই বক্তব্যের কোন তথ্য প্রমাণ আদ্যাবধী খুঁজে পাওয়া যায়নি।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরো দাবী করছে, সে সময়ে জনসংহতি সমিতি কর্তৃক বাংলাদেশ সরকারকে দেয়া ভারতে আশ্রিত শরণার্থী পরিবারের সংখ্যাও সঠিক ছিল না। সরকারকে দেয়া শরণার্থী পরিবারের সংখ্যা প্রত্যাবর্তনকালীন ভারত ছেড়ে না আসায় জনসংহতি সমিতি পার্বত্য চট্টগ্রাম ছেড়ে যায়নি এমন অনেক পরিবারকে ভারতে আশ্রিত দেখিয়ে অভিনব কায়দায় শরণার্থী বানিয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করিয়েছেন। এসকল পরিবারকে ভারত মানবিক কারণে আশ্রয়ের কথা বললেও মুলত ভারতের সাথে চীনের বিরোধীয় সীমান্ত এলাকা অরুণাচল রাজ্যে যুগ যুগ ধরে বসবাস করতে দিয়ে এসব উপজাতীয়দের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে মাত্র। তবে দীর্ঘ কয়েক যুগের ব্যবধানেও এসকল নাগরিকদের সে দেশের নাগরিকত্ব দেয়নি ভারত।

এছাড়াও সেখানে বসবাসকারীদের অধিকাংশরাই বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে বিভিন্নভাবে কর্মরত আছেন। আবার অনেকেই বছরের কোন কোন সময় বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে আবার কোন কোন সময় থাকেন অরুনাচল রাজ্যে। অনেকেই রয়েছেন এপার ওপারের চোরাচালানের ব্যবসার সাথে জড়িত। পার্বত্য চট্টগ্রামের দুটি স্থানীয় রাজনৈতিক দল জনসংহতি সমিতি ও ইউপিডিএফের অস্ত্র কেনা বেচা,চাঁদাবাজি, ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সাথে প্রয়োজনীয় যোগাযোগসহ বিবিধ অনৈতিক কাজেও সম্পৃক্ত রয়েছেন এদের অনেকেই। আবার বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের কারনেও এদের অনেকের বাসভুমির পরিবর্তন ঘটে। বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসলে অনৈতিক কাজে জড়িত এসকল উপজাতি পাড়ি জমায় ভারতে, আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় আসলে আবার পাড়ি দেয় বাংলাদেশে। তাদের অনেকেরই রয়েছে দু’দেশেই বসতবাড়ী, জায়গা জমি।

এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত উপজাতীয় পরিবারের অনেক ছেলেমেয়ে এসকল পরিবারের সহযোগিতা নিয়ে লেখাপড়া করছে ভারতের বিভিন্ন নামীদামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। কারো কারো নাগরিকত্বসহ নিজবাড়ীও রয়েছে ভারতে। 

এদিকে, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি ও ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট ( ইউপিডিএফ) দুটি স্থানীয় রাজনৈতিক দলই অরুনাচলের এসকল উপজাতিয়দের বাংলাদেশে আনতে গোপনে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তবে ইউপিডিএফ একাজে তাদের জোর তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে বলে জানা গেছে। একইভাবে জনসংহতি সমিতির সন্তু লারমার দলও তাদের সমর্থন বাড়াতে এসকল নাগরিকদের বাংলাদেশে আসতে বিভিন্ন রকমের সুযোগ সুবিধা আর প্রলোভনের কথা বলছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতে বসবাসকারী উপজাতীয়দের পার্বত্য চট্টগ্রামে পুশইন করার গোপন ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা, পার্বত্যাঞ্চলের সংরক্ষিত বনাঞ্চল এলাকার অরক্ষিত সীমান্ত নিয়ন্ত্রনে নেয়া এবং ইউএনডিপির উচ্চপদে কর্মরত চাকমা বাবুদের কার্যক্রম সরকারের শতভাগ নজরদারীতে না আনলে পাহাড়ের বিশাল অঞ্চল অরুনাচলবাসীদের সুযোগ সুবিধার নতুন ঠিকানা হবে। স্বাধীনতার লোভে বিদেশী ইশারায় এরাই বিভিন্ন সময়ে অশান্ত করে তুলবে পার্বত্য চট্টগ্রামকে- যা পার্বত্য চট্টগ্রামের বর্তমান সমস্যাকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে তুলবে। কাজেই সরকারকে অতি গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি জরুরী ভিত্তিতে বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় করণীয় নির্ধারণ করে তা বাস্তবায়ন করতে হবে।

এ লক্ষ্যে সরকারকে যেসকল গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ জরুরী ভিত্তিতে বিবেচনা করতে হবে তা হলো: ১. পার্বত্যচট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর কর্মকাণ্ড আরো জোরদার করতে হবে। বিশেষ করে কাপ্তাইসহ যেসকল গুরুত্বপূর্ণ স্থান থেকে সেনাবাহিনীকে সরিয়ে আনা হয়েছে তা ফিরিয়ে নিতে হবে। ২. সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি বন্ধে তিন পার্বত্য জেলা র‌্যাবের ব্যাটালিয়ান স্থাপন করতে হবে। ৩. দ্রুততার সাথে অচিহ্নিত সীমানা নির্ধারণ করতে হবে এবং কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সীমানায় কাঁটাতারের বেড়া স্থাপন করতে হবে। ৪. বিজিবি’র সংখ্যা ও সাপোর্ট বাড়াতে হবে এবং বিজিবি’র অবস্থান সীমান্তের কাছাকাছি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ৫. এক কেন্দ্রীক রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের সংবিধানে আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলের কোনো স্বীকৃতি নেই। কাজেই তাদের ব্যাপারে সংবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। ৬. কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে বাঙালীর অবস্থান ছড়িয়ে দিতে হবে।

লেখক: খাগড়াছড়ি জেলাসংবাদদাতা, পার্বত্যনিউজ ডটকম। 

 

Print Friendly, PDF & Email
ঘটনাপ্রবাহ: ইউএনডিপি, ইউপিডিএফ, জেএসএস
Facebook Comment

31 Replies to “পার্বত্য চট্টগ্রামে ইউএনডিপি’র ভয়াবহ গোপন মিশন ‘ভিশন-২০৩০’”

  1. এই মিথ্যা বিবৃতি কেন ! জাতিসংঘ না হলে বাংলাদেশ একটি দিন একটি মুহূর্ত চলতে পারেনা সেই খবর কি এই মুর্খ ছাগু রাখে ?অরুনাচল থেকে ১৫০০০০ চাকমা পার্বত্যচট্টগ্রামে পুশব্যাক এই তথ্য সেটলার ছাগু কোথায় পেল ? ঠিক আছে তথ্যটি যদি সঠিকই হয় সেত্কাবা ছাগুদের অসুবিধা কোথায় বাঙালি যেমন ব্রিটিশ,আমেরিকার নাগরিক হওয়ার পর বাংলাদেশে মন্ত্রী মিনিস্টার হবার দাবি রাখে তদ্রুপ চাকমারা নিজের জায়গায় ফিরে আসার অবশ্যই অধিকার রাখে ! এতদিন ওদের জায়গা জমিন জলে ভাসিয়ে বাঙালিরা ,ফ্যান এসির বাতাস খাচ্ছে আর রাত্রে ছাগু মজলিসে আলোর ফোয়ারা বইয়ে দিচ্ছে ! ভেরি নাইস ,এবার সম্ভবত সময় হচ্ছে সেটলার ছাগুদের সেই ফেনী ,রংপুর ,ময়মনসিং ফিরে যাবার !

  2. Setller sagolder kaj hosse eisob mitta opoprosar chailye jaoa.
    Pagole kina bole Sagole kina khai ei probadti United nation Hare hare jane. Chesiye kono luv nei.

  3. ছাগুদের পিতাদের বিচার চলতেছে তাই গাজাখোরের গল্প ছাপিয়ে নতুন নতুন ইস্যু বানানোর প্রচেষ্টা। ছাগুদের অন্দ্ব-সমর্থক ছাড়া কেউ এসব আজগুবি সাংবাদিকতা (আসলে হবে সাংঘাতিকতা) করতে পারেনা।

  4. পার্বত্য চট্রগ্রামে বহিরাগত
    বাঙালীরা ইউএনডিপিতে দুর্নীতি করতে পারছে নাতো তাই
    এত অপপ্রচার।অরুণাচ লে বসবাসরত
    জুম্মরা অবশ্যই বাংলাদেশে তাদের
    জায়গা জমিতে বসত করার
    দাবী রাখে যেমন হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের
    পরে ভারত প্রত্যাগত
    বাঙালী শরনার্থীদের বেলায়।চাকমাদের
    তুলনায় অন্যান্য
    জাতিগোষ্ঠি কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও
    বর্তমানে তারা কিছুটা হলেও সুফল
    পাচ্ছে ইউএনডিপির কল্যানে।আর
    সেটেলাররা তাদের সাফল্যে ঈর্ষান্বিত
    হয়ে অত্যাচার ধর্ষন ও ভুমি জবরদখলের
    মতো ঘটনা ঘটাচ্ছে।পার্বত্ য
    চট্রগ্রামের দূর্গম
    এলাকাগুলোতে বসবাসরত আদিবাসীদের
    উন্নয়নে যেখানে সরকার ব্যর্থ
    সেখানে ইউএনডিপি সফলতার মুখ দেখেছে।

  5. সত্য কথা বললে আঁতে ঘা লাগে বুঝি? চাক্মারা কবে পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী ছিল? ইতিহাস বলে তারা কম্বোডিয়া থেকে বিতাড়িত হয়ে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, বার্মা হয়ে ১৬০০ শতকের দিকে পার্বত্য চট্টগ্রামে এসে বসতি স্থাপন করে এবং কিছু অংশ মিজোরাম হয়ে অরুণাচল পর্যন্ত চলে যায়। অতীতে তাদেরকে যেভাবে বিভিন্ন দেশ থেকে বিতাড়ন করা হয়েছিল তেমনি ভাবে বাংলাদেশ সরকারের উচিৎ এখান থেকেও যে সকল সুবিধাবাদী চাক্মা বাংলাদেশের খেয়ে, বাংলাদেশের পড়ে, এখাঙ্কার আলো-হাওয়ায় বড় হয়ে এই দেশের সুজগ-সুবিধা নিয়ে শিক্ষিত হয়ে এই দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে তাদের এই দেশ থেকে পাছায় লাথি দিয়ে বের করে দেয়া। এইক্ষেত্রে চাকমা সম্প্রদায়ের দেশপ্রেমিক অংশ সহ অন্যান্য উপজাতি গোষ্ঠীকেও এগিয়ে আস্রে হবে।

    1. ১৬০০ শতকে বসতি স্তাপন মানে কি মনে করো? ১৬০০ শতকে বাংলাদেশ কেন,ভারত পাকিস্তানও জন্ম হইনি মিস্তার।১৬০০ শতকে তোমরা কোথায় ছিলে ? নিজেকে একটু প্রশ্ন করো। অন্যের দয়ায় আজকে দেশ পেয়েছ বলে চাকমাদের নিয়ে এত টানাটানি করছ।
      জবরদখল করে শাসন শোষণ করে আজ বলছ ১৬০০ শতকের স্তাপনকারী। কোন বালের ভাগ্য গুনে আজ চাকমারা পার্বত্য চট্রগ্রামে।
      চাকমারা যে সব সুযোগ সুবিধা পাচেছ তা তারা নিজ গুনে পাচেছ কারোর দয়ায় নয়।

    2. jai hok Jonab chakmara Bangladesh howar ageito CHT te aschilo naki?? Bangladesh howar poreto aseni Jonab??valokore history study kore comment korun habi jabi comment kore desher manush ke vul bujate jayenna.shamprodayik soktike uskee diyenna.

    3. you shagur bachcha muslim….tahole tui o toh Arab chole jaowa dorkar.Muslimra to Bangladesher basinda naa….ora toh shudu onnoder ottyachar kore,onnoder jomi dokhol kore,pagla kuttar moto achoron kore,sagoler moto bah bah kore Bangladeshere prachin Buddho dhormokeo dhongso kore diyeche….abar tui bolis Chakmara Bangladeshi basinda naa?Chakmara jonmo thekei Buddhist. r Buddhist der jonmo to anciant Indian subcontinent. Chakmara hochche Shakko jati….bogovan Buddher bongsodor…toraaa???/ tora to pagla kuttar jati…..je onner stri dorson kore,je onner maa boner ijjot kere nei,je churi dhaa diye dhormo prochar kore,je nijer meyer moto boyosider biye kore,nijer maayer moto narider biye kore,je shourer moto piglets produce kore,je kuttar moto 4-5 ti biye kore……toderoi uchit Bangladesh chere Arab deshe chole jaowa….muslims torai ei sundar pritibita sorbonash korteso…..terrorist tomader thekei jonmo.jihadist tomader thekei jonmo…pritibir sob sundor sundor oitihasik jaiga dhongso houwata tomrai daabi…..

  6. ”আত্ম নিয়ন্ত্রণাধিকার অধিকার প্রশ্নে কোনো ইস্যু আসলে আমার খুব ভালো লাগে, কারণ পার্বত্য চট্টগ্রামের ইস্যুটি ছিল আত্ম নিয়ন্ত্রনাধিকারের ইস্যু ! কিন্তু সেকন থেকে বেরিয়ে এসে আঞ্চলিক স্বায়ত্ত শাসন পর্যন্ত লক্ষ্য নিয়ে তা বাস্তবায়নের কাজে ধাবমান পার্বত্যবাসীরা , কিন্তু বাঙালি উগ্রসাপ্রদায়িক গোষ্টির প্ররোচনায় যে পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বাধীনতার ইস্যুটিকে বর হিসেবে লপে নিচ্ছি। কারণ পাকিস্থানি হানাদার বাহিনীর দ্বারা বাঙালী জনগণ নিপীড়িত, নির্যাতিত হয়ে শেষ পর্যন্ত স্বাধীনতার প্রয়োজনে পূর্ব পাকিস্তান রাষ্ট্রকে বাংলাদেশ নামে স্বাধীন রাষ্ট্রে বিশ্ব মানচিত্রে স্থান ছিল অত্যাবশ্যক । টিক উগ্রবাঙালি উগ্রসাপ্রদায়িক গোষ্টির নিপীড়ন নির্যাতন থেকে মুক্তি পেতে কথিত স্বাধীন জুম্মদের ভাগ্যের আকাশে পূর্বে সূর্যের উদ্দয়নের স্বরূপ জুম্মল্যান্ড নামক স্বপ্নের সেই দেশটি আভির্ভাব হোক হয়ে উঠুক, মুখের কথা বাস্তবে রূপ ধারণ করুক এই প্রত্যাশায়……….

  7. সত্য কথা বললেই গায়ে জর উঠ

    এই নিউজের যারা বিরোধীতা করেন তারা নিউজটার সত্যতা যাচাই করুন। শুধু চাকমারাই একক ভাবে অধিপত্ব বিস্তার করতে চায়।
    ইউএনডিপি যেন চাকমাদের বাপের সম্পতি।
    এই চাকমাদের একটা সত্যকারের পরাজয় হলো যখন কোন বাস্তবসমত্ব নিউজ এদের বিরুদ্বে যায় তখন এরা কাপড়তুলে গালাগালি করে এটি মুলত পরাজয়।

    পার্বত্য অঞ্চলের বেশিরভাগ নষ্টামি অশান্তির সুলে এই চাকমারা।

    লেখক ও পপ্রকাশককে ধন্যবাদ এমন একটি বাস্তবসমত্ব নিউজ উপহার দেয়ার জন্য ।

  8. যারা পার্বত্য বাঙ্গালীদের গনহারে ছাগু বলছেন সেইসব সেটেলার চাকমাদের বলছি আপনারা কি জানেন আমাদের মধ্যে অনেকের পিতা ও দাদা মুক্তিযোদ্ধা! আপনাদের বলতে চাই, একতরফা ভাবে সবাইকে ছাগু বলার অধিকার কোন সেটেলার চাকমার নাই।

    1. CHT JUMMO jonogon kakono CHT purai bangalider gono hare settler bole nai jara 80 doshok tekei CHT te aschilo, Jara JUMMO der mati,vite kere niyechilo jaderke sorkar/army rai daba khela gutir moto use kore, jara sorbo hara janowarer sheye o adom,jara banglar jonogonke CHT’r JUMMO der niye mittya tatto rotasche,jara karone okarone JUMMO der ghore pure dische etc. JUMMO jonogon taderkei Shagu/settler bolei chinnito kore.ebar dekun jonab apni CHT te kobe aschilen??? Apnio sei dole asen naki???

  9. বিজয় বাংলা @ইউ এন ডি পি ( জাতিসংঘ ) কোন দুকখে সেটলারদের মত মূর্খদের নিয়োগ দেবে ! আমার জানামতে চাকমা বা অন্য আদিবাসী সম্প্রদায় যাঁরা ইউ এন ডি পির কর্মকর্তা হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন বলতে গেলে তাঁদের প্রত্যেকেরই ইউরোপ ,আমেরিকা , অস্ট্রেলিয়ার ডিগ্রী আছে কাজেই হেদাম থাকলে সেটলার ছাগুরাও ইউ এন ডি পিতে চাকরি নিতে পারে যেমনটা ঢাকায় অনেক বাঙালি নিজ যোগ্যতার বলে এই সংস্থাতে চাকরি করছে !

  10. বুজলাম ইউএনডিপিতে শুধু উপজাতীদের চাকুরীদেয়।
    কিন্তু এটা জানতামনা যে ইউএনডিপি উপজাতি বলতে শুধু চাকমাদের মনে করে।
    বাঙ্গালীরা তাদের শত্রু কিন্তু মারমা ও ত্রিপুরারা কি দোষ করলো প্রতি ১০০ জনে ৯০ জনই চাকমা।
    পার্বত্য অঞ্চলের প্রতিটি ব্যাংকে শুধু চাকমা আর চাকমা কেন? এখানে কি বাঙ্গালী নেই? মারমা নেই? নাকি ত্রিপুরাও নেই?
    কেন এই বৈশম্য?
    কেন ধীরে ধীরে সরকারো সরল মনে সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার করে নিচ্ছে?
    পার্বত্য চট্টগ্রামের অখন্ড স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে র্যাব সেনা ও বিজিবি বৃদ্বি করা সহ বৌদেশীক সংস্থাগুলোর উপর দেশীয় শক্তিশালি গোয়েন্দা নজর বৃদ্বি করা হোক।

    1. Jonab apnarai Pakistan teke ekangso Banggladesh cheyechile n peyechen o botei bt Jummo ra judi bangladesh teke ekangso JUMLAND chai tate apnar khoti ki??

    2. Jonab apnarai Pakistan teke ekangso Banggladesh cheyechile n peyechen o botei bt Jummo ra judi bangladesh teke ekangso JUMLAND chai tate apnar khoti ki??

        1. Jonab apnaraito baddo kortechen esob korte boiki??? JUMMO jonogonke valo takte chai taderke valo takte dischenna Mone jai ische tai kortechen,liktechen, jalao-porao kortechen ja Pakistanira o bangalider erokom koreni mone hoi!! ki mone hoi apnar????

  11. bloody Karbari most of you are educated by kota(quota) (special consideration of bangladeshi university and foreign university). You people always betrayer . In 1948 you were with India , in 1971 you were with Pakistan . Bloody have you forgot it? If bangladesh did not give you chance to get quota for education would all you cross primary school ? we know everything. If you have courage give me a statistics of you how many chakma obtain foreign degree by their own merit or by the grace of quota. Then it will be clear how much you are qualified.Before 1997 you were chakma now you all change in aboriginal?( like HM Ershad in the morning yes , in the evening no. Ha ha ha….) Shame for you. It is clear declaration for you bloody people, bangladesh is for all bangladeshi. CHT territory is in bangladesh there you chakama people are settler from Arakan(Burma) not any bangladeshi. CHT hill tract manual is the prove for you. We everybody know UNDP is new east india company. Who serve in this company all are Mir Jafar and Jogot Shet. You know there was no qualification or credibility of mir jafor and jogot shet. There is no special qualification needed for serving in UNDP. if you have Mir Jafor character you can join . Buy the way, can you tell me how much first class first result obtained chakama serving in UNDP. Have you understand UNDP dalal? .FOR your reference a bitch has foreign degree. can you arrnge job for her in undp.

    1. Isa, my bro, you are absolutely right. The Chakm
      -as living in hill tracts have been taking more facilities than any other community. And the ultimate truth is that tha Bangalais are extremely
      deprived of most of the rights. Thousands of salute to you.

  12. jonab Md. Abul khasem.. Mitta bibriti diye Jonogonke bibroto koriyen na.shamprodaik oposoktike uske diyen na.sudu kolom pakate janlei lekok howa jaina sottikare jodi ekjon lekhok hote chan sotto kotha likei lekok howar chesta korun asotto banoat lekha like noi.apnake sobai srodda o valobasbei.

  13. Isha@ A little learning is a dangerous thing ! Your offensive comment within the broken English really made me lol ( loud of lough ) I think the Bengali settlers in CHT till now in backward as well as ignored of education ! So, certainly confirmed that they r yet to be eligible making a dynamic debate which could be approached them learning instead of offensive ! Hahaha ….ur comment is prove that how really educated u r ! Thanks settlers Chagu !

  14. বাঙালীরা এসনিতে মিথ্যা কথা বলে বলে অভ্যাসসে পরিনত হয়েছে । তাই এধরনের তথ্য দিতে তাদের কোন মন নেই,যে জাগাত তারা স্বাধীনতা অস্বীকার করে তারা আবার এমন কথা বলা বাহুল্য ।

  15. চাক্‌মাদের নিয়ে লেখা পড়লেই চাক্‌মা সমপ্রদায়ের লোক হিসেবে আমার কিছুটা কষ্ট আসলেও নিউজটি বস’নিষ্ঠ। এখানকার কিছু চাক্‌মাদের কারনে আজ অনেক চাক্‌মা পরিবার পার্বত্য চট্টগ্রামের আলো-বাতাস হতে বঞ্চিত। চট্টগ্রামে ও ঢাকায় গার্মেন্টস ফ্যাক্টরীতে চাকুরী করতে হচ্ছে চাক্‌মাদের। ভোটের সময় আসলেও চাক্‌মাদের শান্তি নাই। কেহ চুক্তি মানে কেহ মানে না। পাহাড়ের আতংক এ দুটি দলকি কখনও এক হবে না ! শান্তি চুক্তির পর হতে এখানে অস্ত্রের রাজনীতি কারা করে মিডিয়ার পাতাগুলো খুলে দেখলেই বুঝা যায়। ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বা ১১তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বলেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা না হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না।

    1. Mr Arbindu@uporiukto lekati apni valokore porechento?? jodi valokore poretaken doya kore ekto bolben ki kon point ta apnar kache bostonisto mone hoyeche?? apni judi sottikarer ekjon Jummo hoye taken tahole Jummo hoyee o apni ekjon MELLE KAN mone hosche!! apni ekjon Jummo jatir kolongko…

  16. সেটলার ছাগু অরবিন্দু@ তুই কোন বালের চাকমা ?তোদের দৃষ্টিতে খবরটি বস্তুনিষ্ট কিন্তু একজন প্রগতিবাদীর দৃষ্টিতে খবরটি ছাগু নিষ্ট ছাড়া কিছুই নয় ! অপপ্রচারের স্বার্থে বর্ণবাদকে খুঁটি হিসাবে যদি ধরিস তাহলে খবরের উত্স বা লিংক দিয়ে পাহাড়ে মসজিদ ,মন্দির আর গির্জার সংখ্যা তুলে ধরলে পারতি !

  17. একটি বড় সত্য হল খাগড়াছড়ি জেলায় কোন চাকমা মুক্তিযোদ্ধা নেই। কিন্তু রাজাকার আছে।
    সূত্রঃ খাগড়াছড়ি মুক্তিযোদ্ধা গেজেট
    তৎকালীন চাকমা রাজা ত্রিদিপ পাকিস্তানের পক্ষে ছিলেন।
    –শরশিন্দু শেখর চাকমা।(পার্বত্য চট্টগ্রামের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন