সাকিবের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের ঢাকা মহানগর সভাপতি আবদুল হামিদ রানা, বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক ছাত্রনেতা অধ্যক্ষ ইখতিয়ার ইমন, প্রভাষক সাইফুল ইসলাম, ছাত্রনেতা রিয়াজুল হাসান প্রমুখ।
এ সময় প্রধান অতিথি ইঞ্জিনিয়ার আলকাছ আল মামুন ভুঁইয়া বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামকে বিভক্ত করার লক্ষ্যে 'আদিবাসী' শব্দকে সুপরিকল্পিতভাবে পাঠ্যবইয়ে যুক্ত করে। এরই প্রেক্ষিতে সাধারণ ছাত্রজনতা এনসিটিবি অফিস ঘেরাও কর্মসূচি পালন করে। সাধারণ জনতার এই কর্মসূচিতে উপজাতি সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়। সেদিন ঘটনাস্থলে সাকিব উপস্থিত না থাকলেও তার নামে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ মিথ্যা মামলা দেয়। পরবর্তীতে ১২ ফেব্রুয়ারি শাহাদাত পরাজি সাকিবকে সেই মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
অধ্যক্ষ ইখতিয়ার ইমন বলেন 'আদিবাসী' শব্দের অন্তরালে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বিচ্ছিন্ন করে জুমল্যান্ড গঠন করার চলমান ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে পরিকল্পিতভাবে শাহাদাত ফরাজী সাকিবকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে। কারণ সাকিব সবসময় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের যড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রাজপথে ও মিডিয়াতে সোচ্চার ছিলেন।
এ সময় বক্তারা আরও বলেন আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাকিবকে মুক্তি দেয়া না হলে, পার্বত্য চট্টগ্রামে হরতাল অবরোধসহ কঠিন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।