‘মুক্তিযুদ্ধে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব বাবুলের অবদান ছিল অসামান্য’
নিজস্ব সংবাদদাতা :
রামু উপজেলায় শিক্ষা, সংস্কৃতি সম্প্রসারণ, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা ও মহান মুক্তিযুদ্ধে সাংস্কৃতিক আন্দোলনের প্রিয়মুখ পরিতোষ চক্রবর্তী বাবুলের অসামান্য অবদান ছিল। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা প্রচলনেও কারা নির্যাতিত বীর মুক্তিযোদ্ধা শিক্ষক বাবুলের অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। প্রগতিশীল অঙ্গনের প্রিয় মানুষটিকে স্মৃতির পাতায় ধরে রাখতে স্থায়ী ভাবে উদ্যোগ নেওয়া দরকার।
রোববার (১৭ জুলাই) বিকাল ৫টার দিকে রামু উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত রামু উদীচীর সভাপতি প্রয়াত পরিতোষ চক্রবর্তী বাবুলের স্মরণ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
নাট্য ব্যক্তিত্ব মাস্টার মোহাম্মদ আলমের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক অর্পন বড়ুয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় স্মৃতিচারণ করেন ফতেখাঁরকুল ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ফরিদুল আলম, জেলা উদীচীর সাধারণ সম্পাদক কল্লান পাল, রামু প্রেস ক্লাবের সভাপতি নুরুল ইসলাম সেলিম, রামু উপজেলা মানবাধিকার কমিশনের সভাপতি হাফেজ আহাম্মদ, নাট্য ব্যক্তিত্ব সুশান্ত পাল বাচ্চু, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মানসী বড়ুয়া, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হাসান আজিজ, রামু প্রেস ক্লাবের অর্থ সম্পাদক সোয়েব সাঈদ, মানবাধিকার সংগঠক সুরেশ বড়ুয়া বাঙালী, সাবেক ছাত্রনেতা মনির মোবারক, সংবাদকর্মী প্রকাশ সিকদার, শওকত ইসলাম, সাংস্কৃতিক কর্মী আব্দুর রহিম, রামু উপজেলা ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জয় বড়ুয়া, মানবাধিকারকর্মী কিলছেনু রাখাইন কেলি, ছাত্র ইউনিয়ন নেতা ওবাইদুল হক প্রমুখ।