‘শিখরে ওঠার প্রত্যয়’ শীর্ষক নতুন ক্যাম্পেইন নিয়ে এলো স্যামসাং

fec-image

একজন ডেলিভারি ম্যানের প্রতিদিনকার জীবনের গল্প স্বল্পদৈর্ঘ্যের ভিডিও’তে তুলে ধরার মাধ্যমে নতুন ক্যাম্পেইন চালু করেছে স্যামসাং বাংলাদেশ ও দ্য ডেইলি স্টার। ‘শিখরে ওঠার প্রত্যয় – স্টোরিজ অব লাইফ ম্যাক্সিমাইজারস’ শীর্ষক এ ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ক্যাম্পেইনে সেসব মানুষের গল্পই তুলে ধরা হবে যারা জীবনের সকল সুযোগের সর্বোচ্চ ব্যবহারে প্রত্যয়ী। তারা যেসব পণ্য কিনেন, সেসব পণ্যেরও সর্বোচ্চ উপযোগিতা নিশ্চিত করেন। এছাড়াও, ক্যাম্পেইনে তুলে ধরা হবে স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এম সিরিজ কীভাবে মানুষের জীবন স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলতে পারে।

এ ক্যাম্পেইনে দেখানো হবে মানুষ কীভাবে তাদের বিনিয়োগের সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে পারেন এবং একইসাথে তারা তাদের এ গল্প স্যামসাংয়ের সাথে শেয়ার করতে পারবেন। ক্যাম্পেইনের প্রথম গল্পটি হচ্ছে সামি নামে একজন ডেলিভারি ম্যানের। তার গল্পে দেখানো হবে কীভাবে তিনি তার গ্যালাক্সি এম-সিরিজের ডিভাইসের সর্বোচ্চ ব্যবহার করছেন। গল্পে উঠে আসবে তার প্রতিদিনের জীবন-তিনি পার্সেল পৌঁছে দিচ্ছেন এবং উঠে এসেছে তার স্বপ্নের কথা। সামি ভবিষ্যতে করপোরেট প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে চান। ভিডিওতে দেখানো হবে স্যামসাং এম-সিরিজের স্মার্টফোন কীভাবে সামির জীবন সহজ করেছে। শিক্ষামূলক ভিডিও দেখা, অসাধারণ ছবি তোলা, পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের সাথে ভিডিও কলে কথা বলা সহ স্মার্টফোনের বহুমাত্রিক ব্যবহারের পরেও সামির সারাদিনে ফোন চার্জ দেয়া নিয়ে ভাবতে হচ্ছে না।

সামির মতো অন্যান্যদের এমন গল্পও তাদের সাথে শেয়ার করার আহ্বান জানিয়েছে স্যামসাং। যারা জীবনে সবকিছুর সর্বোচ্চ উপযোগিতা নিশ্চিতে বিশ্বাসী স্যামসাং তাদের আহ্বান জানিয়েছে গল্প পাঠানোর। এ গল্পগুলো থেকে সেরা চারটি গল্প নির্বাচন করা হবে; যে গল্পগুলো নিয়ে স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভিডিও তৈরি করা হবে। এবং নির্বাচিত অংশগ্রহণকারীরা পুরস্কার হিসেবে পাবেন স্যামসাং গ্যালাক্সি এম৬২ স্মার্টফোন।

এ ক্যাম্পেইন নিয়ে স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব মোবাইল মো. মূয়ীদুর রহমান বলেন, ‘আমি এ ক্যাম্পেইন নিয়ে রোমাঞ্চিত। এ ক্যাম্পেইনে গল্পগুলোর মাধ্যমে দেখানো হবে আমাদের পণ্যগুলো কীভাবে মানুষের জীবনকে সমৃদ্ধ করছে এবং তাদের জীবনের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করছে। আমরা সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি তাদের এমন গল্পগুলো আমাদের পাঠানোর; আমরা তাদের সাথে কাজ করতে চাই। পাশাপাশি, আমরা আনন্দিত যে দ্য ডেইলি স্টার আমাদের সাথে এ ক্যাম্পেইনে যুক্ত হয়েছে।’

Print Friendly, PDF & Email
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন