ফেইসবুকে ছবি দিয়ে কটুক্তির দায়ে পানছড়িতে আটক ১

আটক

পানছড়ি প্রতিনিধি:

খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলায় ফেইসবুকে ছবি দিয়ে আপত্তিকর লেখালেখির দায়ে মাইন উদ্দিন (২৭) নামে একজনকে আটক করেছে পানছড়ি থানা পুলিশ। আটক ব্যাক্তি খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার সবুজবাগ এলাকার মো: কোরবান আলীর ছেলে।

স্থানীয় ও প্রতিবেশী সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত মাইন উদ্দিন প্রায় আড়াই বছর আগে উপজেলার ১নং লোগাং ইউপির ফাতেমানগর গ্রামে বিবাহ করে। বিবাহের পর থেকেই মাইনউদ্দিন তার স্ত্রীকে বিভিন্ন সময়ে নির্যাতন করত। নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে গেলে আত্মীয় স্বজনরা তাকে অনেক বুঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। এরি মাঝে সে তার বয়োবৃদ্ধ শ্বাশুড়ীকেও মারধর করে বলে জানা গেছে। অবশেষে মাইনউদ্দিন তার শশুরবাড়ির লোকদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে বিবাহকালীন সময়ে আত্মীয় স্বজনদের সাথে মোবাইল ফোনে তোলা ছবি ফেইসবুকে দিয়ে বিভিন্ন আপত্তিকর কথা-বার্তা লিখে অপপ্রচার চালাত।

সূত্র আরও জানায়, মাইন উদ্দিন তার স্ত্রীর বড়বোন আয়েশা বেগমের ছবি ও আপত্তিকর কটুক্তি লিখে তাকে হেয় প্রতিপন্ন করে। এর ফলে আয়েশা বেগম তার মান সম্মান ক্ষুন্ন হওয়ায় পানছড়ি থানা একটি অভিযোগ করে।

এ অভিযোগের ভিত্তিতে পানছড়ি থানা পুলিশ শুক্রবার বেলা ২টার দিকে মোল্লাপাড়া এলাকা থেকে মাইনউদ্দিনকে আটক করে। তার বিরুদ্ধে তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের ২০০৬ এর ৫৭(২) নং ধারায় পানছড়ি থানায় একটি মামলা রুজু হয়েছে। পানছড়ি থানার মামলা নং-৫ তারিখ ১/৯/১৫ইং।

পানছড়ি থানা অফিসার ইনচার্জ মো: আ: জব্বার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আসামীকে কোর্ট হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

Print Friendly, PDF & Email
Facebook Comment

2 Replies to “ফেইসবুকে ছবি দিয়ে কটুক্তির দায়ে পানছড়িতে আটক ১”

  1. ATA TIK NOYE ,KEN-NA CHELEDHER CHEYE MEYERA ONEK ONEK BESHI OPRAD KORE,AKTA MEYER KARNE AKTA SONDHOR GIBON DHONGS HOYE JAYE……

  2. আমি নিজেয় এর জীবন্ত পড়োমাণ,পানছড়ি থানার ঠিক পিছনে ,ফাতেমানগরের বাসা,বরতমান ফাটেমানগরের মেম্বার কাদির এর আপন ছোট বোন হালীমা, একবার বিয়েও হয়েওছিল একটা ছেলে ও একটা মেয়েও আছে মেয়েটা ক্লাস ৪ আর ছেলেটা ক্লাস ৭ পরে, ছেলে মেয়ে রেখে ও সামি রেখে উনন বীণ্ণ পুরুশের সাতে গোপণে নষ্টামি করতে থাকে,সামি জানার পর সে বিপৎ থেকে ফিরিয়ে আনার জন্য অনেক চেষটা করে কিন্তু সে তার অসামাজিক জীবন থেকে ফিরে আসেনা, তখন সে বাদ্দ হয়ে ,তাকে রেখে ও তার দুটো ছেলে মেয়ে রেখে চলে যায় , তখন হালিমা কিছুদিন পরে চলে যায় চিটাগাং সেখানে গিয়ে EPZ এলায় গিয়ে গারমেন্সে চাকরি নেয়,কিছুদিন পরে আবার আগের অসামাজিক কাজ করতে শরু করে ,এই ছেলে,সেই ছেলে এক রাত দু রাত থাকার পরে তার কাছ থেকে টাকা পয়সা নিয়ে সরে পরে ,এভাবে চলে একের পর এক ক্রায়ম,ফ্রিবোট এলাকায় ,তার কিছুদিন পরে পানছড়ি এসে তার ছোটকালের মেয়ে বন্দু ,তার চরিত্রের কারণে তার সামি আরেকটা বিয়ে করে,তার নাম নুরজাহান -হালিমা তাকেও নিয়ে গেল চিটাগাং এ, ওখানে তারা গিয়ে সেখানকার একটা ছেলে কে পটিয়ে তারা তিন জনে বাসা ভাড়া নেয় ,রাতে হালিমা আর নুরজাহান কে সে ইয়ুস করে, ছেলেটার নাম আকবর সেও এক স্নতানের বাবা, এবাভে দুই বৎসর থাকতে থাকে আর নুংরামি খেলায় আকাশ চুম্বি পাপ করতে থাকে, একদিন পানছড়ি এসে পানছড়ি এসে পানছড়ির বাজারের একটা ছেলেকে তার ফাদে ফেলে, তার টাকা পয়সা নিয়ে তাকে একে বারে শেষ করে দিয়েছে,সেই ছেলেটা কল দিলে বলে সে চিটাগাং এক সাতকানিয়ার এক চাচির বাসায় বাড়া থাকে ,এক দিন পানছড়ির ছেলেটার এক দিন, এক দিন মানে গত বৎসর পবিত্র শবেবরাত্র রাতে কোন কারন বশত সন্দেহ হল,সে এক দিন চিটাগাং মেয়েটা যেখানে থাকে সেখানে খুব সকালে ও যেখানে থাকে সেই বাসাই যাই আর এক রুম থেকে এক বিছানায় থেকে আকবর আর হালিমাকে দরে, দরা খেয়ে বলে ছেলেটা সব কথা খুলে বলে ,তারা এ ভাবে প্রায় ২ বৎসর এক সাথে বিয়ে ছাড়া তিন জন্য থেকে আসছে, , এদিকে কাদের মেম্বার এর সকল ফ্যামিলির সবাই যজানে,এমনকি হালিমা আর পানছড়ি্র ছেলেটাকে খাগড়াছড়ি টাওনের এক বাসায় এক বিছানায় গিয়ে তাদের হাতে নাতে দরে তার আপন বাই মানিক, বড়বায়ের এক ছেলে ,এবং বাগিনা দিদার, হালিমাকে বাড়িতে নিয়ে আসে ,আর ছেলেটাকে বলে যে তুমি পানছড়িতে আস,হালিমাকে বিয়ে করতে হবে বলে ছেলেটাকে নিয়ে চলে যায় , আমার বন্দু যানে এমন মেয়েকে শুদু মাগী বানিয়ে রাতে রাখা যায়, কিন্তু বিয়ে করাযায়না,তাই সে আর তাকে বিয়ে করেনাই ,এ ভাবেই সব কথা আমাকে আমার বন্দু তার সব করুন গল্প বলে, এখন গিয়ে চিটাগাং ফ্রিবুট এলাকায় গিয়ে দেখতে পারবেন তার দুই ভাগিনারা খালামনিকে ভাড়া খাটিয়ে জমজমা ব্যবসা করে যাছে, তাদের সাথে আকবর নামের দালাল ছেলেটাও আছে্‌, এখন বেভে বলেন দেখি সমাজের শোধু ছেলেদের কি সবদুষ,

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন