ঘূর্ণিঝড় "মোখা"র প্রভাব

নাইক্ষ্যংছড়িতে ৪৫টি আশ্রয় শিবির প্রস্তুত, ঝুঁকিপূর্ণ বসতি থেকে নিরাপদে আসার অনুরোধ

fec-image

ঘূর্ণিঝড় “মোখা” মোকাবেলায় নাইক্ষ্যংছড়িতে ৪৫টি আশ্রয় শিবির প্রস্তুত রাখা হয়েছে । এ ছাড়া পাহাড় বা ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বসতি থেকে নিরাপদে চলে আসতে সর্বসাধারণকে অনুরোধক্রমে নির্দেশও দিয়েছেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মা এ পার্বত্যনিউজকে আরো বলেন, উপজেলায় ৫ ইউনিয়নে ৪৫টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্র ১৫ থেকে ২০ সদস্যের কমিটিও প্রস্তুত আছে।

এছাড়া দুর্যোগকালে কাজ করে এমন সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানগুলোও কাজ করছে এ সময়ে । আপদকালীন খাবার ও পরিবহন ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখা হয়েছে এখানে। এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদ, গ্রাম পুলিশসহ সেবামূলক সব প্রতিষ্ঠানকে ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবেলায় সর্বোচ্চ সতর্ক রাখা হয়েছে । বিশেষ করে সরকারি নির্দেশ মতে প্রতিনিয়ত জনকল্যাণে সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।

এদিকে মাঠ পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় মোখা’র গতি ঘন্টায় ঘন্টায় তীব্র আকার ধারণ করায় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, মেম্বার, গ্রাম পুলিশসহ সকলে মাঠ কাজ করছেন।

উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশে শনিবার সকাল থেকে প্রতিটি এলাকায় মাইকিং এর ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। দুর্যোগে মানবিক সেবা প্রদানে উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশ মতে তারা কাজ করে যাচ্ছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন, বাইশারী ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলম কোম্পানী ও দোছড়ির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইমরানসহ ৫ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।

Print Friendly, PDF & Email
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন