একজন সহকারী প্রকৌশলী দিয়ে চলছে ৯ উপজেলার কার্যক্রম

fec-image

জনবল সংকটেই চলছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার জেলা অফিস। একজন সহকারী প্রকৌশলী দিয়ে চলছে ৯ উপজেলার কার্যক্রম। সরকারি অফিসটিতে নেই প্রাক্কলনিক। অথচ দেশের সর্ববৃহৎ পানি শোধনাগার হচ্ছে কক্সবাজারে।

স্থানীয় জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের জন্যও কাজ করতে হয় সরকারি এই অফিসটির। কিন্তু পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় অনেক সময় কাজে হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্তাদের।

অফিস সূত্র জানায়, কক্সবাজারের ৮ উপজেলা ও নতুন সৃষ্ট ঈদগাঁও মিলে মোট ৯টি উপজেলা। দুই উপজেলা মিলে ১জন করে সহকারী প্রকৌশলী থাকার কথা। তদস্থলে ৯ উপজেলা মিলে আছে মাত্র ১ জন। তিনিও বসেন জেলা অফিসে। নির্বাহী প্রকৌশলী ও সহকারী প্রকৌশলী অতিরিক্ত হিসেবে এই দায়িত্ব পালন করছেন।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের এই অফিসে নেই প্রাক্কলনিক। এই শূন্যপদের কারণে অনেক সময় প্রয়োজন মুহূর্তে কাজ এগোয় না। সরকারি এই অফিসে পিয়নও নেই।

নির্বাহী প্রকৌশলী ঋত্তিক চৌধুরী বলেন, কক্সবাজার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি এলাকা। বাঁকখালী নদী থেকে পানি নিয়ে তা শোধনের প্রকল্পের কাজ প্রায় ৭০ শতাংশ শেষ। বৃষ্টির পানি আটকিয়ে শোধনের চিন্তা চলছে।
তিনি বলেন, কক্সবাজারকেন্দ্রীক প্রচুর কাজ। জনবল সংকট থাকলেও কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।

ঋত্তিক চৌধুরী বলেন, জনবল সংকটের বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি কোন একটা সুরাহা হবে।

Print Friendly, PDF & Email
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন