বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে উখিয়া অাসছেন দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী
ঘুমধুম প্রতিনিধি:
উখিয়ার কুতুপালং শরণার্থী ক্যাম্প ও অনিবন্ধিত ক্যাম্প, বালুখালী অনিবন্ধিত ক্যাম্প, টেকনাফের নয়াপাড়ানিবন্ধিত ক্যাম্প, লেদা অনিবন্ধিত ক্যাম্প, এবং শাপলাপুর অনিবন্ধিত কাম্পের অায়তন ও বাড়ানো হবে।
এসব ক্যাম্পে পযার্প্ত অানসার নিয়োগ করা হবে। যেকোনা জরুরি প্রযোজনে পুলিশ, রাব ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা দেবে।
এসব সার্বিক পরিস্থিতি দেখতে বৃহস্পতিবার ককসবাজারেরর উখিয়ার ক্যাম্প গুলো পরির্দশনে অাসছেন দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন মায়া এবং সচিব শাহ কামাল সহ ঊধ্বতর্ন কমর্কতারাবৃন্দ।
উল্লেখ্য, গত ২৩ অাগষ্ট কফি অানান যখন মিয়ানমারের নেতা অংসান সুচির কাছে তাঁর চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেশ করেন।গত ২৫ অাগষ্ট ভোরে অারকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন অার্মি নামের বিদ্রোহীরা একযোগে অন্তত ২৫টি নিরাপত্তা চৌকিতে হামলা চালিয়েছে।
ওইসব হামলায় নিহত ব্যক্তির সংখ্যা শতাধিক বলে মিয়ানমার সরকার গণমাধ্যমে জানিয়েছেন।।গত দুই সপ্তাহে বাংলাদেশে প্রায় অাড়াই লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী প্রবেশ করেছে বাংলাদেশেরর বিভিন্ন সীমানা দিয়ে।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে বেসামরিক নিরীহ নাগরিককের মৃত্যুর হার বাড়ছে এবং বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। গত মঙ্গলবার জেনেভায় জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক সংস্থাহার (ইউ এন এইচ সি অার) বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।