আর কতো খুন-গুম হলে পাহাড়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ হবে

পাহাড়ি সন্ত্রাসী কর্তৃক দীঘিনালায় হত্যার প্রতিবাদে বান্দরবানে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের মানববন্ধন

fec-image

স্বাধীন রাষ্ট্রে থেকে সরকারি সুযোগ সুবিধা ভোগ করে সন্তু জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠার রূপরেখা তৈরী করেছে। এ জন্য সন্তু লারমার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা করা উচিত। বাংলাদেশের ভোটার না হয়েও কিভাবে পার্সপোট পেয়েছেন আর কিভাবে এই খুনির গাড়িতে জাতীয় পতাকা উড়ানো হচ্ছে সেই প্রশ্ন তোলা হয়।

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার বাবুছড়ায় উপজাতীয় সন্ত্রাসী কর্তৃক ভূমি রক্ষা কমিটির সভাপতি আবদুল মালেকের স্বপরিবারে ব্রাশ ফায়ার ও তার স্ত্রীকে হত্যার প্রতিবাদে বান্দরবানে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে এসব কথা বলেন নেতৃবৃন্দ।

রবিবার (১৬ আগস্ট) সকালে বান্দরবান প্রেসক্লাব চত্বরে আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা খাগড়াছড়ির এ হত্যাকাণ্ডের জন্য পাহাড়ে সন্ত্রাসের গডফাদার জেএসএস প্রধান সন্তু লারমাকে দায়ী দায়ী করে আরো বলেন- আর কতো খুন-গুম হলে পাহাড়ে তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধ হবে। অবিলম্বে খুনী সন্তু লারমাকে আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানান।

পাহাড়ি সন্ত্রাস প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্বাত্বক সহযোগিতার আশ্বাসও দেন নাগরিক পরিষদের নেতৃবৃন্দ।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ সভাপতি ও বান্দরবান জেলা সভাপতি কাজী মুজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক কাজী মোহাম্মদ নাছিরুল আলম, ছাত্র নেতা মিজানুর রহমান, পৌর সাধারণ সম্পাদক এরশাদ চৌধুরী।

Print Friendly, PDF & Email
ঘটনাপ্রবাহ: পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ, প্রেসক্লাব, মানববন্ধন
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন