‘মহেশখালী কক্সবাজার নৌ পারাপারে সকল স্তরের মানুষকে লাইফ জ্যাকেট পড়তে হবে’

fec-image

সেতু হবেই মহেশখালী কক্সবাজার নৌ পথে এটি যেমন সত্য তেমনি এটিও সত্য সেতুর আগে জেটি ঘাটে যে সব অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা সেটা দ্রুত সমাধান করা হবে। আমরা নিজেরাই সচেতন হলে পারাপারে সঠিক নিয়ম শৃংখলা ফিরে আসবে। সেই জন্য আমাদের প্রতিটি স্থরের মানুষকে লাইফ জ্যাকেট  গায়ে দিয়ে নৌ পারাপার করতে হবে। আমরা উপজেলা প্রশাসনের সাথে বসে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।  দুই প্রান্তে দুটি লাইফ জ্যাকেট রাখার এনগেল তৈরি করে দিবে যাত্রীরা সেই এনগেল থেকে লাইফ জ্যাকেট নিয়ে বোটে উঠবেন।

উপরোক্ত কথা গুলি বলছিলেন মহেশখালী কুতু্দিয়ার সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক।

শনিবার (১০ অক্টোবর) উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সকাল সাড়ে ১১টায় উপজেলা হল রুমে মহেশখালী প্রান্তের স্পীডবোট চালকদের মাঝে লাইফ জ্যাকেট, টর্স লাইট ও সিগ্যানাল লাইট বিতরণ করা হয়েছে।

ইউএনও মাহাফুজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান শরিফ বাদশা, পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া, পিআইও রাসেদুল ইসলাম, স্পীডবোট মালিক সমিতির পক্ষে কাউন্সিলর মিসকাত সিকদার প্রমুখ।

সভায় ইউএনও মহেশখালী স্পীডবোট চালকদের লক্ষ্য করে বলেন, আপনারা যাত্রীদের ভালোসেবা যেন, মার্জিত ব্যবহার করুন আমরা উপজেলা প্রশাসন আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা করে যাবো। পর্যায়ক্রমে সকল স্পীটবোট চালকদের কে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ্য চালক হিসাবে গড়ে তোলা হবে।

পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া বলেন, ঘাটে কোন অনিয়ম হলে লোকজন আমাকে দোষারোপ করে, অথচ আমি ঘাটের সাথে যুক্ত নেই ৭ বছর ধরে। স্পীডবোট চালকদের মাঝে কেউ যদি দরিদ্র থাকে আমরা তাদের বিনা পয়সায় বাড়িঘর নির্মাণ করে দেবো তবে তাদের কাজ থেকে যাত্রীরা যেনো ভালো সেবা পায়।

সভায় মহেশখালী প্রান্তের চালকদের মাঝে ২শ লাইফ জ্যাকেট, টর্স লাইট ও ঘাম বোটের সিগ্যানাল লাইট বিতরণ করা হয়।

Print Friendly, PDF & Email
ঘটনাপ্রবাহ: কক্সবাজার, মহেশখালী
Facebook Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন