পার্বত্য চট্টগ্রাম, খ্রিস্টান মিশনারি ও বৌদ্ধধর্মের ভবিষ্যৎ-৩

 Ferdous Ahmed Quarishi f

ড. ফে র দৌ স  আ হ ম দ  কো রে শী

পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে দেশের বাইরে যে ধরনের অতিরঞ্জিত প্রচারণা চালানো হয়, সে বিষয়ে গত পর্বে কিছু লিখেছি। সামরিক-অসামরিক সংঘাতে সেখানে এযাবৎ অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, সে কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে। কত মানুষ এযাবৎ প্রাণ হারিয়েছে তার একটা নির্ভরযোগ্য হিসাব হওয়া দরকার। ১৯৯৬ সালের এক সরকারি হিসাব অনুযায়ী সেখানে তখন পর্যন্ত সব মিলেয়ে ৮০০০ মানুষ সংঘাতে প্রাণ হারিয়েছে। এর মধ্যে পাহাড়ি, অপাহাড়ি উভয়ে রয়েছে। পরবর্তী বছরগুলোয় আরও কিছু মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।

এসব ঘটনাকে প্রচারণার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা সেখানকার পরিস্থিতি আরও অস্থিতিশীল করে তোলা কিংবা পাহাড়ি জনগোষ্ঠীকে দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী থেকে দূরে সরিয়ে নেয়ার কাজের সহায়ক হতে পারে। কিন্তু তা কোন পক্ষের জন্যই কল্যাণকর নয়।

কোন এলাকায় সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘাত শুরু হলে সেখানে রাষ্ট্র তার সর্বশক্তি নিয়ে প্রতিরোধে নেমে পড়ে। অপরদিকে বিদ্রোহীদের মদদ দেয়ার শক্তিরও অভাব হয় না। মাঝখানে বিপর্যস্ত হয় সাধারণ মানুষের জীবন। অবধারিতরূপে জন্ম নেয় নানা সুবিধাবাদী গোষ্ঠী। তারা নিজ নিজ স্বার্থে পরিস্থিতির সুযোগ নেয়। হত্যা, অগ্নিসংযোগ, নগদ লুণ্ঠন , জমি দখল চলতে থাকে।

তবে পার্বত্য চট্টগ্রামে যা ঘটেছে বা ঘটছে, তাকে ‘গণহত্যা’ বা ethnic cleansing  বলে আখ্যায়িত করা, অথবা বাঙালিরা বা সেনাবাহিনীর লোকেরা সেখানে একের পর এক ‘গণহত্যা’ চালিয়ে যাচ্ছে, এ ধরনের প্রচারণা ভয়ঙ্কর রকমের অতিরঞ্জিত এবং নিতান্তই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। (আদমশুমারির হিসাবের দিকে তাকালে দেখা যায়, আমাদের পার্বত্য এলাকায় পাহাড়ি জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অন্য অনেক জেলার চেয়ে বেশি)।

কোন পরিস্থিতিতে পার্বত্য চট্টগ্রামে সংঘাতের উদ্ভব ঘটেছে তা অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে। এসব খুনোখুনি একতরফা হয় না। এ ধরনের পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সর্বত্রই কমবেশি অনুরূপ পরিস্থিতির উদ্ভব হয়ে থাকে।

পৃথিবীর সর্বত্রই হয়ে থাকে বলে কি এই পরিস্থিতি নির্বিবাদে মেনে নিতে হবে? না। একজন নিরপরাধ মানুষের প্রাণহানিও কখনোই কাম্য হতে পারে না। আর সেজন্যই এ সংঘাতের অবসান ঘটাতে হবে। আর সংঘাতের অবসান ঘটাতে হলে তার মূলে যেতে হবে।

সংঘাতের মূল

পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার মূলে রয়েছে তিনটি বিষয়।

ক. বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের নিশ্চয়তা বিধান

খ. সেখানকার পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর ন্যায্য অধিকার ও প্রত্যাশার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি এবং

গ. বাংলাদেশের সার্বভৌম এলাকার সর্বত্র দেশের সব মানুষের অবাধ চলাচল, বসবাস ও কর্মসংস্থানের সুযোগ অবারিত রাখা।

এ তিনটি বিষয়ের কোনটিকে বাদ দিয়ে বা পাশ কাটিয়ে কোন কার্যকর সমাধান পাওয়া যাবে না। সব পক্ষকেই সে কথা মনে রাখতে হবে। এবং তা মনে রেখেই সমস্যাটির সমাধান খুঁজতে হবে।

নারী নির্যাতন প্রসঙ্গ

সম্প্রদায়গত বিরোধে সবচেয়ে বেশি প্রচারণা পেয়ে থাকে ‘নারী নির্যাতন’। সাম্প্রদায়িক সংঘাতে নারীই হয়ে পড়ে দুর্বৃত্তপনার প্রধান শিকার। এ ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হওয়ার কোন কারণ দেখি না। তবে ১২ লাখ নারী-পুরুষ যদি কোন একটি অঞ্চলে বাস করে, সেখানে কোন নারীঘটিত অপরাধ ঘটবে না, তা আশা করা বাতুলতা। ঢাকা মহানগরী বা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতিনিয়ত নারী নির্যাতনের অসংখ্য রোমহর্ষক ঘটনা ঘটছে। পার্বত্য এলাকা এর ব্যতিক্রম হতে পারে না। পাহাড়ি কর্তৃক পাহাড়ি নারী নির্যাতনের ঘটনাও কাগজে পড়ছি।

কাজেই নারী নির্যাতনের কোন ঘটনা ঘটলেই তাকে ‘পাহাড়ি-বাঙালি’ বিরোধের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা ঠিক নয়। সেনাবাহিনীর কোন লোক যদি এ ধরনের অপকর্মে লিপ্ত হয়, সেক্ষেত্রেও ‘সেনাবাহিনীর লোকেরা পাহাড়ি নারীদের নির্যাতন করছে’- এরকম ঢালাও প্রচারণা ঠিক নয়। পার্বত্য এলাকায় বসবাসকারী বাঙালিদের মধ্যে কিংবা সেখানে কর্মরত সেনাবাহিনীর লোকদের মধ্যে অনেক বদমায়েশ নিশ্চিতরূপেই সুযোগ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। প্রয়োজন তাদের চিহ্নিত করা এবং এ ধরনের অপরাধ ক্ষমাহীন দৃষ্টিতে দেখে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা। বিশেষ করে সেনাবাহিনীর কোন সদস্য যদি কর্মক্ষেত্রে কোন অপরাধ করে, তাহলে সেনাবাহিনীর সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজনেই কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। পাহাড়িদের অভিযোগ, সেটা হচ্ছে না। এর জবাব সরকারকে দিতে হবে।

দলে দলে বৌদ্ধকে জোর করে মুসলমান বানানো হচ্ছে?

কিছুদিন আগে, ব্যাংককে কিছু বৌদ্ধ ভিক্ষু একটি ‘মানব বন্ধন’ করেছেন। তাদের হাতে ব্যানারে লেখা ছিল, ‘বাংলাদেশে দলে দলে বৌদ্ধদের জোর করে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে’। ব্যাংককের সেই মানব বন্ধনে সেখানে পার্বত্য চট্টগ্রামের কয়েকজন চাকমাও ছিলেন। এ নিয়ে সেখানে একটি সেমিনারও আয়োজন করা হয়। সেই সেমিনারেও একই বক্তব্য তুলে ধরা হয়।

বিষয়টি নিয়ে আমি কিছু জানার চেষ্টা করেছি। কিন্তু ‘ধর্মান্তর’ বলতে যা বোঝায় সেই নিরীখে পার্বত্য চট্টগ্রামে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরের কোন আলামত দেখতে পাই না। ‘জোর করে’ মুসলমান বানাবার কোন দৃষ্টান্তই নেই। যে দু’-চারটি ঘটনা পাওয়া যায় তার সবই বিয়ে ও প্রেমঘটিত, যা হিন্দু-মুসলমান-ইহুদি-খ্রিস্টানেও অহরহ ঘটছে। বিয়ের কারণে ধর্মান্তর ব্যতিক্রমী ঘটনা। এক্ষেত্রে তা ধর্তব্য হতে পারে না। এর সংখ্যাও অতি নগণ্য।

ব্যাংককের ভিক্ষুরা তাহলে এই মিথ্যা প্রচারণায় অংশ নিলেন কেন? এ প্রচারণা এটাই প্রথম নয়। বহুকাল থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রামে বৌদ্ধদের ‘জোর করে মুসলমান বানিয়ে ফেলার’ প্রচারণা চলছে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে খ্রিস্টান চার্চের অর্থায়নে পরিচালিত অসংখ্য সংস্থা কাজটি করে চলেছে। তারা কিছু চাকমা প্রচারকর্মীকে দুনিয়ার বিভিন্ন সভা-সমিতিতে হাজির করে এবং তাদের মুখ দিয়ে এ মিথ্যাটি রটনা করায়। দুনিয়ার মানুষ সরল মনে তা বিশ্বাস করছে এবং বাংলাদেশের প্রতি বিরূপ হচ্ছে।

খ্রিস্টান মিশনারিরা কেন এ কাজ করছে, এর উদ্দেশ্য বোধগম্য। তা নিয়ে গত পর্বে আমি আলোচনা করেছি। কিন্তু মহামতি বুদ্ধের অনুসারী সত্যান্বেষী ভিক্ষুগণ ভালো করে খবর না নিয়ে এমন একটি মিথ্যা প্রচারণায় শামিল হচ্ছেন, একেবারে রাস্তায় নেমে অযথা বাংলাদেশের দুর্নাম রটাচ্ছেন, এটা সত্যিই দুঃখজনক।

পাশাপাশি আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামে খ্রিস্টান মিশনারিদের বহুমুখী তৎপরতায় কী হারে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে, সে বিষয়টির দিকে এই বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ মনে হয় চোখ বন্ধ করে আছেন। এর কারণ আমার বোধগম্য নয়।

 বৌদ্ধ ধর্ম কি পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে?

পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষেত্রে কিছু দেশী-বিদেশী সংগঠন, কিছু আন্তর্জাতিক সংস্থা ও কিছু এনজিও’র ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। সম্প্রতি ইউএনডিপি সেখানে বড়সড় বিনিয়োগে নেমেছে। এতে যুক্ত করা হয়েছে অনেক এনজিওকে, যারা অনেকটা প্রত্যক্ষেই খ্রিস্টীয়করণের কাজে নিয়োজিত। এদের অনেকগুলো দীর্ঘকাল ধরেই সেখানে কাজ করে আসছে।

আমাদের আইনমন্ত্রী জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ওই অঞ্চলে ১৫ হাজার পাহাড়িকে খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করে ফেলা হয়েছে। এতকাল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী চাকমা ও মারমা সমপ্রদায়ের মধ্যে তাদের সাফল্য ছিল না বললেই চলে। ধর্মপ্রাণ বৌদ্ধ চাকমা ও মারমাগণ তাদের ধর্মবিশ্বাসে অটল থেকেছেন। কিন্তু সাম্প্রতিককালে সে দেয়ালে ফাটল ধরেছে বলে মনে হয়। বিশেষ করে বহু চাকমাকে ইতিমধ্যে খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করা হয়েছে।

এটা এমনই এক প্রক্রিয়া যা একবার শুরু হলে তার গতিবেগ বাড়তেই থাকে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে নাগা, মিজো, খাসিয়া, গারো, মণিপুরীদের ক্ষেত্রে যা ঘটেছে। সেখানে প্রথম ১০০ বছরে খুব অল্প সংখ্যক পাহাড়ি খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছে। কিন্তু শেষদিকে মাত্র কয়েক দশকে উল্লিখিত সব ক’টি সম্প্রদায় প্রায় শতভাগ খ্রিস্টান হয়ে গেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী চাকমা-মারমারা কি সেই অভিঘাত ঠেকাতে পারবেন?

বাংলাদেশের মুসলমানদের অধিকাংশেরই পূর্বপুরুষ ছিলেন বৌদ্ধ

পার্বত্য চট্টগামের ক্ষেত্রে একটু আশার দিক হচ্ছে বৌদ্ধধর্মের অনুসারীদের সুদৃঢ় ধর্মনিষ্ঠা। তবে রাজনৈতিক ডামাডোলে খ্রিস্টান মিশনারিরা এখন খুব সুবিধাজনক অবস্থানে থেকে বৌদ্ধধর্মের দুর্গে ফাটল ধরাবার কাজ করছে। সেখানকার সাধারণ মানুষের দারিদ্র্যের সুযোগ কাজে লাগানো হচ্ছে। বাংলাদেশের বৃহত্তর জনসমষ্টিকে বিষয়টির দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামে বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের ধর্মীয় অবস্থানে যাতে কোন সমস্যার উদ্ভব না ঘটে, সেদিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রয়োজনীয় সুরক্ষা দিতে হবে।

বাংলাদেশের মুসলমানদের সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের একটি ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশের অতীত ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় বৌদ্ধধর্মের আধিপত্যের যুগ। উত্তর ও মধ্য ভারতে লাখ লাখ বৌদ্ধ নিধনের প্রেক্ষাপটে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা সেখান থেকে এই বাংলায় সরে আসতে বাধ্য হন। এভাবেই এই বাংলায় সূচনা হয় বৌদ্ধধর্মের স্বর্ণযুগের। প্রায় হাজার বছর এই বাংলাদেশ ছিল সারা পৃথিবীর বৌদ্ধধর্মের মহাতীর্থ। ময়নামতী, পাহাড়পুর, মহাস্থানগড় সে ইতিহাস ধারণ করে আছে।

দশম ও একাদশ শতাব্দীতে কট্টর ব্রাহ্মণ্যবাদী সেন রাজাদের শুদ্ধি অভিযানের মুখে এবং এর ধারাবাহিকতায় পরবর্তী কয়েক শতকে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা দলে দলে মুসলমান হয়েছেন। নিশ্চিতরূপেই আজকের বাংলাদেশের মুসলমানদের বিশাল অংশের পূর্বপুরুষরা বৌদ্ধ ছিলেন। আজকের দিনেও এদেশে মুসলমান ও বৌদ্ধদের মধ্যে সংঘাতের কোন কারণ নেই।

সংখ্যাল্পতার কারণে আমাদের বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের দরকষাকষির ক্ষমতা খুব কম। সেক্ষেত্রে রাষ্ট্র্র ও সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণকে স্বপ্রণোদিত হয়ে এদেশ থেকে বৌদ্ধধর্মের বিলুপ্তির ভিনদেশীয় প্রয়াস ঠেকাতে হবে। বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থেই তা করতে হবে। নইলে একদিকে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ মারাত্মকভাবে বিপন্ন হবে, অপরদিকে আমাদের পার্বত্য অঞ্চলের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী জনগোষ্ঠী চিরতরে হারাবে তাদের ধর্ম ও কৃষ্টি। অতঃপর নিক্ষিপ্ত হবে ভয়াবহ নৈরাজ্যের ঘুর্ণিপাকে।

 লেখক : রাজনীতিক, ভূ-রাজনীতি ও উন্নয়ন গবেষক                                                                                                                                                                                                                                                                        [email protected]

 পার্বত্য চট্টগ্রাম ও বাংলাদেশে আদিবাসী বিষয়ে আরো পড়ুন:

পার্বত্য চট্টগ্রাম জাতীয় দৃষ্টির মধ্যে রাখতে হবে

একটি স্থায়ী পার্বত্যনীতি সময়ের দাবী

বাংলাদেশে আদিবাসী বিতর্ক

আদিবাসী বিষয়ে আন্তর্জাতিক আইনের ভুল ব্যাখ্যা ও অপপ্রয়োগ

পার্বত্য চট্টগ্রাম কি বাংলাদেশ নয়, বাঙালীরা কি মানুষ নন- ১

পার্বত্য চট্টগ্রাম কি বাংলাদেশ নয়, বাঙালীরা কি মানুষ নন- ২

পার্বত্য চট্টগ্রাম কি বাংলাদেশ নয়, বাঙালীরা কি মানুষ নন- ৩

চাকমা রাজপরিবারের গোপন ইতিহাস

পার্বত্য চট্টগ্রাম, খ্রিস্টান মিশনারি ও বৌদ্ধধর্মের ভবিষ্যৎ-১

পার্বত্য চট্টগ্রাম, খ্রিস্টান মিশনারি ও বৌদ্ধধর্মের ভবিষ্যৎ-২

পার্বত্য চট্টগ্রাম, খ্রিস্টান মিশনারি ও বৌদ্ধধর্মের ভবিষ্যৎ-৩

বাংলাদেশে তথাকথিত ‘আদিবাসী’ প্রচারণা রাষ্ট্রীয় স্বার্থ প্রশ্নসাপেক্ষ

উপজাতীয় নওমুসলিমদের ওপর খ্রিস্টান মিশনারিদের দৌরাত্ম্য

পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সেনা-বাঙ্গালী প্রত্যাহার ও খ্রিস্টান অঞ্চল প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন

 

 

Print Friendly, PDF & Email
ঘটনাপ্রবাহ: আদিবাসী, খ্রিস্টান মিশনারী, চাকমা
Facebook Comment

2 Replies to “পার্বত্য চট্টগ্রাম, খ্রিস্টান মিশনারি ও বৌদ্ধধর্মের ভবিষ্যৎ-৩”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন