পাহাড়ী জনপদ উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় যুক্ত হয়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদক:
পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তির ১৯ বছর পূর্তি পালন করেছে মাটিরাঙ্গা উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠন। দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে বিকালে দলীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় বক্তারা শান্তিচুক্তির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, শেখ হাসিনার আন্তরিকতার কারণেই পাহাড়ে দীর্ঘদিনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের অবসান হয়েছে। পাহাড়ী জনপদ উন্নয়নের মুল স্রোতধারায় যুক্ত হয়েছে।
মাটিরাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো: হারুনুর রশীদ ফরাজির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ও মাটিরাঙ্গা পৌরসভার মেয়র মো: শামছুল হক।
মাটিরাঙ্গা পৌর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও মাটিরাঙ্গা পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: শহীদুল ইসলাম সোহাগের পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-আহবায়ক সুবাস চাকমা, খাগড়াছড়ি জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক মো: মফিজুর রহমান, মাটিরাঙ্গা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও পৌর কাউন্সিলর মো: এমরান হোসেন, মাটিরাঙ্গা উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক ও পৌর কাউন্সিলর মোহাম্মদ আলী ও ছাত্রলীগ নেতা মো: কামরুল ইসলাম প্রমূখ।
পার্বত্য শান্তিচুক্তিকে ঐতিহাসিক দাবী করে মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের আহ্বায়ক ও মাটিরাঙ্গা পৌরসভার মেয়র মো: শামছুল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাহাড়ে শান্তির জন্যই শান্তি চুক্তি করেছেন। শান্তিচুক্তির মাধ্যমে পাহাড়-সমতলের ব্যবধান কমেছে। পাহাড়ে নির্বিঘ্নে উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়িত হচ্ছে। পার্বত্য শান্তিচুক্তির ফলেই পার্বত্য এলাকার সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পের বিকাশ হচ্ছে বলেও উল্লেখ করে তিনি।
আলোচনা সভায় মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো: আবুল হাশেম ভুইয়া, মাটিরাঙ্গা পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো: বাবুল হোসেনসহ উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ছাত্রলীগ সহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
